দু'বছরের অতিমারির প্রকোপ কাটিয়ে অবশেষে এই বছর ফের হল দুর্গাপুজোর বর্ণাঢ্য কার্নিভ্যাল, কার্নিভ্যাল শুরুর নির্ধারিত সময় ছিল বিকাল সাড়ে চারটে কিন্তু তার আগেই পৌঁছে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, এই কার্নিভ্যাল অংশ নিয়েছিল ৯৪টি পুজো কমিটি |
কলকাতার রেড রোডের কার্নিভ্যালের মতই লন্ডনে হল 'টেমস দুর্গা প্যারেড'। হেরিটেজ বেঙ্গল গ্লোবাল দ্বারা আয়োজিত হয় কার্নিভ্যাল । একটি বোটে করে টেমস নদীতে এই 'টেমস দুর্গা প্যারেড' আয়োজিত হয় ।
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখছেন, " লক্ষ্মীপেঁচা, লক্ষ্মীর পদচিহ্ন আর ধানের ছড়া হল এই আলপনার প্রধান অঙ্গ।" পূর্ববঙ্গে অনেকে লক্ষ্মীপুজোয় মা লক্ষ্মীকে ইলিশ মাছ উৎসর্গ করেন। সেকারণে আলপনাতেও সেই মাছের প্রতিফলন দেখা যায়। লিখছেন অনিরুদ্ধ সরকার
নীল দত্ত, অমিত দত্ত কে সঙ্গে নিয়ে যুক্তরাজ্যের স্লাও শহরে ‘আড্ডা’-র দুর্গাপুজোতে গান গাইলেন অঞ্জন দত্ত, এছাড়াও তিনি নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামেও গান গাইলেন, রঞ্জনা থেকে বেলা বোস, একের পর এক গানে মাতালেন দর্শক দের |
প্রাচীনকালে বাঙালি বণিকরা লক্ষ্মীপুজো শেষে বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা করতেন। সেই সময় জন্ম নেয় একটি প্রবাদ, “বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী”।
দুর্গাপুজো কার্নিভাল-এ অন্য মেজাজে মুখ্যমন্ত্রী। কখনও কাঁসর, কখনও ঢাক, কখনও আবার মাতলেন নাচে। মঞ্চ ছেড়ে নেমে এসে কাঁসর বাজাতে শুরু করেন মুখ্যমন্ত্রী। কখনও কাঁধে ঢাক নিয়ে বাজালেন মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রীকে এত কাছ থেকে পেয়ে আপ্লুত হয়ে পড়েন শিল্পীরাও। রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধানের পা ছুঁয়ে প্রণামও করেন অনেকে।
আর কয়েক মুহূর্তের অপেক্ষা। তারপরই ঘরে ঘরে পুজিত হন মা লক্ষ্মী। মন্ডপে আসতে শুরু করেছেন দেবী প্রতিমা। অধিকাংশ বাঙালি বাড়িতেই এই কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো হয়ে থাকে। চলছে পুজোর প্রস্তুতি। তিথি অনুসারে ৯ অক্টোবর পুজিত হবেন দেবী লক্ষ্মী। কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর তিথি থাকছে ৮ অক্টোবর শনিবার রাত ৩/২৯/৪২ থেকে ৯ অক্টোবর রাত ২/২৫/৫ পর্যন্ত। পুজোর শুভ তিথিতে সকলকে জানান শুভেচ্ছা। আজ রইল ১০টি শুভেচ্ছা বার্তার হদিশ। জেনে নিন এই শুভ তিথিতে কেমন বার্তা পাঠাবেন। আজ রইল কয়টি বার্তার হদিশ। দেখে নিন কী কী লিখবেন।
ধনদেবীর আরাধনায় ব্যস্ত গোটা বাংলা। বাজারে বাজারে মাটির লক্ষ্মী প্রতিমা ও পট নিয়ে বসে পড়েছেন বিক্রেতারা। লক্ষ্মী লাভের আশায় তারাও ব্যস্ত। করোনার প্রকোপ দূর হতেই বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড়। ভিড় জমেছে কোচবিহার ভবানীগঞ্জ বাজারে। সকাল থেকে সাধারণ মানুষ ভীড় করছে বাজার চত্বরে। প্রতিমা থেকে দশকর্মা, ফলের দোকান সর্বত্রই জমেছে ভীড়। খুশীর আমেজ ব্যাবসায়িক মহলে।
ছোটবেলা থেকেই লাইন দিয়ে পুজো প্যান্ডেলে ঢোকার যে আনন্দ, এইবার প্রতিমা দেখতে পাবো, এইবার পুলিশ ব্যারিকেড খুলবে ,এইবার ঢুকবো সেটা অন্যরকম নেশা বা ভালোবাসা ছিল অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষের কাছে । এশিয়ানেটের প্রতিনিধি ভাস্বতী মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে টেলিফোনিক পুজোর আড্ডায় রুদ্রনীল ঘোষ
স্বামী সংসারের হাল ধরে না ,অভাবের সংসারে ছেলেমেয়েদের মুখে অন্ন তুলে দিতে ও পড়াশোনার খরচ চালাতে লক্ষী বিক্রি করছে আর এক ঘরের লক্ষী পিংকি বাউরী