নিতান্ত সাদামাটা পুজো। কিন্তু প্রাণ রয়েছে উত্তর কলকাতার রমেশ দত্ত স্ট্রিট সার্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির পুজোত। কারণ এই পুজো সার্বজনীন হলেও অনেকটা বাড়ির পুজোর মতই হয়। এখানে এক সঙ্গে ধনী দরিদ্র মানুষের সঙ্গে পতিতাপল্লির বাসিন্দারা একসঙ্গে অঞ্জলি দেয়।
বেশিরভাগ রাজাদের গোঁফ ছিল তীক্ষ্ণ এবং সূক্ষ্ম, যা তাদের ব্যক্তিত্বের গুরুতরতার লক্ষণ হিসাবে বিবেচিত হত। যেখানে রাজাদের সৈন্যরা লম্বা, মোটা এবং পূর্ণ গোঁফ রাখতেন, যা তাদের আক্রমণাত্মক দেখাত। এখানে জেনে নিন, কোন আকৃতির দাড়ি কি বার্তা দেয়-
হাতে আর মাত্র কয়েকদিন। সারা শহর আবার সেজে উঠবে আলোয়। ইতিমধ্যেই দেবী দূর্গার আগমনে চারিদিকে যেন সাজো সাজো রব। পুজোর আগে ওজন ঝরানোর ঝক্কি যেন লেগেই থাকে সকলের মধ্যে। কী করে ওঝন কমানো যায় তা নিয়েই দিন রাত চর্চা, আর এই লাস্ট টাইমে ওজন ঝরিয়ে কীভাবে প্যান্ডেলের মধ্যমণি হতে পারবেন তা জানলে চমকে যাবেন।
জোড়াসাঁকো ৭ এর পল্লীর পুজোয় দেখা মিলবে শিল্পী সন্দীপ সাহা-র কাজ। তাই এই বিপন্ন কলতান বা আমাদের বর্তমান প্রকৃতির দুরাবস্থার বিষয়ে বা প্রকৃতিকে সুস্থ রাখার বার্তা দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে জোড়াসাঁকো ৭ এর পল্লী সার্বজনীন দুর্গোৎসব।
চলতি বছরে ৮৪ তম বর্ষে দারুণ চমক নিয়ে হাজির হয়েছে বাদামতলা আষাঢ় সংঘ। গত দুই বছরের তুলনায় এবছরের দুর্গোৎসবে অন্যরকমের চমক অপেক্ষা করছে দর্শনার্থীদের জন্য। প্রত্যেক বারের মতোই এবারেও নয়া ভাবনা উপস্থাপন করছে বাদামতলা আষাঢ় সংঘ । চলতি বছরে বাদামতলা আষাঢ় সংঘের থিম হলো- 'পদাঙ্ক'।
করে বাঙালির এই শ্রেষ্ঠ উৎসবের সময় বাস্তু ত্রুটির জন্য খারাপ না হয়। এই বিষয়গুলি মাথায় রেখে এমন পরিস্থিতিতে ঘরে এমন কিছু জিনিস আনুন, যার পরে আর্থিক সমস্যা দূর হতে শুরু করবে। আর আপনার পুজো এবং তার পরবর্তী দিনগুলিও নিশ্চিন্তে কাটাতে পারবেন।
শনিবার ভাদ্রপদ মাসের পূর্ণিমা তিথি থেকে পিতৃপক্ষের সূচণা। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে শ্রাদ্ধপক্ষ সমাপ্ত হবে, এই দিনে সর্ব পিতৃ অমাবস্যা বা মহালয়া অমাবস্যা ২০২২।
তেলেঙ্গাবাগানের দুর্গাপুজো এবছর পা দিচ্ছে ৫৭ তম বর্ষে। এবারের থিম ‘তোরমা’। তিব্বতের এক বিশেষ নৈবেদ্যর আদলে গড়ে উঠছে অভাবনীয় এক পূজা মণ্ডপ।
শিবমন্দিরের পুজোর ৮৬ তম বর্ষে সেই বিশ্বাসকেই তুলে ধরছে ক্লাব কমিটি। পুজো উদ্যোক্তাদের দাবি এই নশ্বর জীবনের সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বর। তিনিই মানুষের পাপ পুণ্য ন্যায় নীতির বিচারক। তাঁর আরাধনায় মানুষ তাঁকে কাছে পেতে চায়, আঁকড়ে রাখতে চায় বুকের কাছে। পুজো যায়-পুজো আসে।
৮৫ বছরের সেলিমপুর পল্লীর পুজোতে এবার সেই সংযোগের বার্তা। ক্লাবের আশা, করোনা পরিস্থিতির আগের সময় ফিরে আসুক। মানুষে মানুষে এই দূরত্ব কমে যাক। চলে যাক মানসিক অবসাদ-অশান্তি।