ব্রহ্মার থেকে অমরত্বের এই বর পেয়ে দুই ভাই স্বর্গ আক্রমণ করে। বিশাল অসুর বাহিনীর কাছে হেরে গিয়ে স্বর্গ ছাড়তে বাধ্য হলো দেবতারা। এই অবস্থায় দেবতারা হিমালয়ে গিয়ে বৈষ্ণবী-শক্তি মহাদেবীর স্তব শুরু করলেন।
বাস্তবের মাটি থেকে মহাকাশ- সর্বত্রই রয়েছে এক অদৃশ্য বুনন। যা আমাদের জীবনের এক অবশ্যম্ভাবী সত্য। আর এই সত্যকেই পুজো মণ্ডবে ফুটিয়ে তুলছে টালা বারোয়ারি। মণ্ডপ সজ্জার দায়িত্বে রয়েছেন সঞ্জীব সাহা।
মহর্ষি কাত্যায়ন ভগবতী পরম্বার কঠোর তপস্যা করেছিলেন। ফলে আশ্বিন মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্থীতে তিনি কন্যা লাভ করেন। মহর্ষি কাত্যায়নের ঘরে জন্ম নেওয়ার কারণে মায়ের এই রূপের নাম হয় কাত্যায়নী। মা ঋষি কাত্যায়নের কাছে লালন-পালন করেছিলেন।
পুজো ট্রেন্ডের শীর্ষের রয়েছে এই চার ধরনের পোশাক। ষষ্ঠী থেকে দশমী যে কোনও দিন বেছে নিতে পারেন এর থেকে একটি। দেখে নিন কী কী রয়েছে তালিকায়।
প্রতিবছরই রাজ্যের গন্ডি ছাড়িয়ে বিদেশে পাড়ি দেয় মায়ের ডাকের গহনা। এই ডাকের সাজের গহনা তৈরিতে সুনাম রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পটাশপুরের ঝুরিয়া গ্রামের | দ্রবমূলের বাজারে ঝিমিয়ে রয়েছে এই শিল্প। কোন মতে সংকটে চলছে কাজ।
‘ভালোবাসার রং, নাকি নারীসত্ত্বার যতিচিহ্ন’, এই দ্বন্দ্বের মুখে দাঁড়িয়ে তৃতীয় বিশ্বের বহু নারীর জীবন, সেই ভাবনাকে সঙ্গী করে ৫৩তম বর্ষে পদার্পণ করে বেলেঘাটা সন্ধানীর এবছরের দুর্গাপুজোর থিম ‘সিঁদুর’।
থিমের মধ্য দিয়ে নতুন নতুন ভাবনা তুলে ধরে পুজো প্যান্ডেলের কর্মীরা। ৪০ লক্ষ টাকা বাজেটের বেহালা নতুন দল দুর্গোৎসবের এবছরের থিম ‘আশ্রয়’। নিরাপদ আশ্রয় প্রতিটি মানুষের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পুজো মানেই ছোটদের আনন্দ। জামা জুতো সবই নতুন চাই। সঙ্গে যদি খেলনা গাড়ি বা পুতুল হয় তাহলে তো আর কথাই নেই। ছোটদের প্রিয় খেলনাকেই থিম করে পুজো মাতাতে চাইছে উত্তর কলকাতার নোনা পুকুর লোহাপট্টি। মণ্ডপ সাজান হয়েছে খেলার আদলে। তবে খেলনা দিয়ে নয়।
শুভেন্দু অধিকারী না সৌমেন মহাপাত্র, কাকে দিয়ে পুজোর উদ্বোধন করাবে ক্লাব, সেই নিয়ে এবার ভোটাভুটিতে তমলুকের নিমতৌড়ি ভারত সঙ্ঘ
চলতি বছরে ৮৭ তম বর্ষে এক অন্য রকম ভাবনা নিয়ে পুজোর প্রস্তুতি শুরু করেছে সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার বা লেবুতলা পার্ক। চলতি বছরে সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের থিম হলো- 'স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসব'। চলতি বছরে স্বাধীনতা ৭৫ তম উদযাপন বর্ষে স্বাধীনতার প্রতিটা দিক সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলছে লেবুতলা পার্ক।