ধন সম্পদ যে কোনও মানুষের জন্ম তালিকায় নির্দিষ্ট গ্রহের ওপর নির্ভর করে। আর্থিক সাফল্য ও সমৃদ্ধির সম্ভাবনা নির্দেশ করে। বিনিয়োগ ও ক্রয়-বিক্রয় সবকিছু নির্ভর করে জ্যোতিষশাস্ত্রের ওপর।
রামায়ণ অনুসারে, যখন ভগবান রামের দেহত্যাগের সময় এল, তখন তিনি অযোধ্যার গুপ্তার ঘাটে আসেন। এখানে অযোধ্যার সমস্ত মানুষ এবং তাদের লীলায় জড়িত পশুরাও তাদের সাথে এই গুপ্তার ঘাটে পৌঁছেছিল।
গরুড় পুরাণ আরও বলে যে কীভাবে জীবনকে পরিপূর্ণভাবে বাঁচতে হয় এবং সঠিক পথে চলতে হয়। এছাড়াও, গরুড় পুরাণে এমন কিছু কাজ রয়েছে যা একজন মানুষের করা উচিত নয়। এছাড়াও এখানে আমরা আপনাকে সেই সমস্ত কাজ সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি যা মহিলাদের কখনই করা উচিত নয়।
রাম মন্দিরের স্থাপত্যে ছোটখাটো বিবরণের যত্ন নেওয়া হয়েছে। রাম মন্দিরের মূল নকশাটি ১৯৮৮ সালে আহমেদাবাদে নির্মিত হয়েছিল। আহমেদাবাদের সামপুরা পরিবার দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা বিড়লা মন্দিরের নকশাও করেছে।
অযোধ্যা রাম মন্দির উদ্বোধনের আর বাকি মাত্র ৬ দিন। তার আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী লেপাক্ষী মন্দির সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।
সারা বছরই দেবী লক্ষ্মী সদয় থাকেন। আসুন আমরা ২০২৪ সালের পৌষ পূর্ণিমার তারিখ, স্নান এবং দান করার শুভ সময় এবং গুরুত্ব জানি।
চম্পত রাই বলেছেন , তিন জন ভাস্কর রাম মন্দিরের জন্য মূর্তি তৈরি করেছিলেন। তাদের মধ্যে থেকেই একজনকে বেছে নেওয়া হয়েছে।
বাড়িতে হলুদ ফুলের এই কয়েকটি গাছ রাখলে মা লক্ষ্মী আর গণেশের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। পাশাপাশি গাছের কারণে বাড়িকে অনেক সুন্দর দেখায়।
১৯৮৬ সালে আরএসএস প্রতিনিধি সভার রেজুলেশনের পর রাম মন্দিরের প্রচারের জোরদার করা হয়। বিজেপি সভাপতি লালকৃষ্ণ আডবানি দেশব্যাপী রথযাত্রার নেতৃত্ব দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন।
উত্তরাখণ্ডের জ্যোতিষপীঠের শঙ্করাচার্য অভিমুক্তেশ্বরানন্দ জানিয়েছেন, মন্দির হল ঈশ্বরের দেহ, মন্দিরের চূড়া হল ঈশ্বরের চোখ, আর মন্দিরের মাথায়ে যে কলস বসান হয় তা হল ঈশ্বরের মাথার প্রতিনিধিত্ব করে।