চারধামের অন্যতম বদ্রীনাথে শঙ্খ বাজানো নিষিদ্ধ। ভগবান বিষ্ণুর অবতার বদ্রীনারায়ণকে বদ্রীনাথ মন্দিরে পূজা করা হয়। এখানে শালিগ্রামের একটি ৩.৩ ফুট উঁচু মূর্তি রয়েছে।
দীপাবলির কয়েকদিন আগে থেকেই প্রস্তুতি শুরু হয়। বাড়িঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা, রং করা, সাজসজ্জা, বাতি ক্রয় করা এবং আলো জ্বালানো ইত্যাদি অনেক আগেই করা হয়।
ঠাকুর শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের তথ্য থেকে শুরু করে শাস্ত্রে বর্ণিত চেহারা, সর্বত্র কালো গাঢ় কালো অন্ধকারের সঙ্গে জড়িয়ে থাকেন কেন?
দীপাবলিকে বলা হয় আলোর উৎসব। এই আলোর উত্সবটি ৫ দিন ধরে চলে যা ধনতেস থেকে শুরু হয়। ধনতেরাসের দিন ধন্বন্তরী দেব, লক্ষ্মীদেবী ও কুবের দেব-এর পূজা করা হয়।
এমনকী পুজোর প্রসাদ বা হাত দিয়ে নিলে ছেলেবেলায় বকা দিতেন বড়রা। তবে ভাই ফোঁটার মত এমন পবিত্র একটি কাজ কেন বা হাতের কড়ে আঙুল দিয়ে দিতে হয়! কোন কারণে এই নিয়ম পালন করা হয়। এমন প্রশ্ন জাগেনি আপনার মনে।
এই তিথিতে যে ভাই নিজের বোনের বাড়ি গিয়ে তাঁর পুজো গ্রহণ করবে ও তাঁর হাতে তৈরি খাওয়ার গ্রহণ করবে, তাঁর ভাগ্যে অকালমৃত্যুর ভয় থাকবে না।
দীপাবলির দিনে প্রদীপ জ্বালানো হয় কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন কেন শুধু মাটির প্রদীপ জ্বালানো হয়?
ধনতেরাসের দিনে বাজার থেকে কিছু না কিছু কেনার প্রথা রয়েছে। সোনা ও রূপার জিনিসপত্র কেনার বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এই দিনে অনেকে লক্ষ্মী এবং গণেশের সাথে সোনা এবং রৌপ্য মুদ্রা কিনে থাকেন, যা খুব শুভ বলে মনে করা হয়।
মা কালীর প্রিয় ফুলগুলির মধ্যে অন্যতম হল জবাফুল। বিশেষ করে লাল জবা ফুল। এই ফুল ছাড়া মায়ের পুজো অনেকটা অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
জানেন কী কালী পুজোয় আমরা কোন কালীর আরাধনা করে থাকি? বা দক্ষিণা কালী ও শ্যামা কালীর মধ্যে পার্থক্য কোথায়। অনেকেই আমরা মায়ের পুজো করলেও, সেভাবে এই তথ্যগুলো জানি না। এই প্রতিবেদনে রইল তারই হদিশ।