রইল সাতটি জিনিসের কথা। কালীপুজোর দিন ভুলেও করবেন না এই কয়টি কাজ, দেখা দেবে আর্থিক অনটন।
আগামী ১২ নভেম্বর কালীপুজো আর দিওয়ালি। এই দিনে পরিবার থেকে অন্ধকার দূর করতে এই কাজগুলির অবশ্যই করুন। তাতে অশুভ শক্তি বা আপনার পরিবারের ওপর থেকে কুনজর দূর হবে।
দক্ষিণ রাজস্থানের গোতামেশ্বর মহাদেবের মন্দির। স্থানীয়ভাবে হরিদ্বার নামে বিখ্যাত। প্রতাপড় জেলায় অবস্থিত এই মন্দির।
মন্দিরের অধিষ্ঠাত্রী দেবীর বয়স প্রায় ২,০০০ বছর। তবে, মন্দিরে পুজো হচ্ছে প্রায় ৩০০ বছর ধরে।
১০ নভেম্বর উৎসব উদযাপিত হবে ধনতেরাস। এই দিন কেনাকাটার জন্য শুভ। বিশ্বাস করা হয় যে এই শুভ উপলক্ষ্যে কিছু রাশি অর্থের অভাব হবে না। আসুন জেনে নিন ধনতেরাসে কোন জিনিসটি কিনবেন তা আপনার রাশির জন্য ফলদায়ক হবে।
চারধামের অন্যতম বদ্রীনাথে শঙ্খ বাজানো নিষিদ্ধ। ভগবান বিষ্ণুর অবতার বদ্রীনারায়ণকে বদ্রীনাথ মন্দিরে পূজা করা হয়। এখানে শালিগ্রামের একটি ৩.৩ ফুট উঁচু মূর্তি রয়েছে।
দীপাবলির কয়েকদিন আগে থেকেই প্রস্তুতি শুরু হয়। বাড়িঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা, রং করা, সাজসজ্জা, বাতি ক্রয় করা এবং আলো জ্বালানো ইত্যাদি অনেক আগেই করা হয়।
ঠাকুর শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের তথ্য থেকে শুরু করে শাস্ত্রে বর্ণিত চেহারা, সর্বত্র কালো গাঢ় কালো অন্ধকারের সঙ্গে জড়িয়ে থাকেন কেন?
দীপাবলিকে বলা হয় আলোর উৎসব। এই আলোর উত্সবটি ৫ দিন ধরে চলে যা ধনতেস থেকে শুরু হয়। ধনতেরাসের দিন ধন্বন্তরী দেব, লক্ষ্মীদেবী ও কুবের দেব-এর পূজা করা হয়।
এমনকী পুজোর প্রসাদ বা হাত দিয়ে নিলে ছেলেবেলায় বকা দিতেন বড়রা। তবে ভাই ফোঁটার মত এমন পবিত্র একটি কাজ কেন বা হাতের কড়ে আঙুল দিয়ে দিতে হয়! কোন কারণে এই নিয়ম পালন করা হয়। এমন প্রশ্ন জাগেনি আপনার মনে।