প্রতিটি রাশিচক্রের নিজস্ব প্রবণতা রয়েছে। আপনি যদি এটি বুঝতে পারেন এবং সেই অনুযায়ী নিয়ম মেনে চলেন, তাহলে আপনার জীবনে অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে পারে।
ঠাকুর দালানের সামনের উঠোনে থামের উপর ঢালাই করা লোহার দশটি লাস্যময়ী পরীর মূর্তি আছে। এই বাড়ির প্রতিমা একচালা মহিষাসুরমর্দিনী মূর্তি। প্রতিমার ডাকের সাজ হয়। দুর্গা, লক্ষ্মী, সরস্বতীকে বেনারসি শাড়ি ও কার্তিক-গণেশকে সিল্কের ধুতি পড়ানো হয়।
যে তারিখে পূর্বপুরুষদের মৃত্যু হয়েছিল সেই তারিখেই শ্রাদ্ধ করতে হবে। পূর্বপুরুষদের মৃত্যুর তারিখ জানা না থাকলে কি করতে হবে, জেনে নিন
কালো হলুদের কথা খুব কম মানুষই জানেন। কালো হলুদ গাঢ় নীল -কালো বা ডিপ বেগুনি রঙের হয়ে থাকে। এটি শুধুমাত্র ভারতীয় উপমহাদেশেই পাওয়া যায় যায়।
এই তিনটি রাশির অবস্থা সবচেয়ে খারাপ হতে পারে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, কোন রাশির জাতক জাতিকারা মঙ্গল গ্রহের কারণে সমস্যায় পড়বেন, আসুন জেনে নেওয়া যাক।
এই দিনে হর্ষন যোগ, বজ্র যোগ এবং ভরণী নক্ষত্রের একটি শুভ সংমিশ্রণ ঘটছে। শুধু তাই নয়, এই দিনে সংকষ্টী শ্রী গণেশ চতুর্থী উপবাসও পালন করা হবে। এমন পরিস্থিতিতে এই দিনটিকে অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়।
স্বাভাবিকভাবে, মোটামুটি ১০ অক্টোবরের মধ্যেই দক্ষিণবঙ্গ থেকে বিদায় নেয় বৃষ্টি। কিন্তু এবছর, নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে দুর্গাপুজোতেও বর্ষা মাটি করতে পারে শারদোৎসবের আনন্দ।
আজও এই পুজো নিষ্ঠা সহকারে করেন শেঠ পরিবারের সদস্যরা। কথিত আছে ওই দুর্গাপুজো দেখতে ওই বাড়ী এসেছেন শরৎচন্দ্র চট্ট্যোপধ্ধ্যয়, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় , জগদীশ চন্দ্র বসু।
১৬ দিন অর্থাৎ পিতৃপক্ষের সময় এই জিনিসগুলি দান করা উপকারী। পূর্বপুরুষরা খুশি হয়ে বর দেন। মা লক্ষ্মী ঘরে প্রবেশ করেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক পিতৃপক্ষের সময় কোন তিনটি জিনিস আনার ফলে প্রবীণ ও পরবর্তী প্রজন্মের পিতৃদোষ হয়।
সাদা-কালো থেকে রং-বেরং, দিতিপ্রিয়ার অপূর্ব রূপ দেখে সোশ্যাল মিডিয়ার কমেন্ট বক্স জুড়ে ভক্তদের লাভ রিয়্যাক্টের বন্যা।