গণপতির কোন ধাতুতে তৈরি মূর্তি পুজো করলে কী ফল পাওয়া যায়, চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত।
দুর্গাপুজোর সময় গণেশ দেবতার পাশে স্নান করিয়ে শাড়ি পরিয়ে স্থাপন করা হয় কলা বউকে। আপাতদৃষ্টিতে তাঁকেই গণেশের স্ত্রী বলে মনে করা হলেও, প্রকৃত ঘটনা কিন্তু মোটেই তা নয়।
শুধুমাত্র ভগবান গণেশের নামে অসুবিধা দূর হয়। তাই অনেকেই নিজের পুত্র সন্তানের নাম ভগবান গণেশের নামে রাখতে চান।
গণেশ এবং কার্তিক দুজনেই শিব এবং পার্বতীর অত্যন্ত স্নেহের দুই সন্তান। কিন্তু, এই দুই সন্তানের মধ্যেই একদিন বেধে গেল বিষম ঝগড়া।
রইল কয়টি বিশেষ পদের হদিশ। গণেশ পুজোর সময় ভোগের থালায় দিতে পরেন মোদক থেকে পুরাণ পোলি-র মতো পদ। দেখে নিন কী কী সিদ্ধিদাতা গণেশকে অর্পণ করবেন।
কেউ কেউ বলেন, ভগবান শিবের রাগের কারণে, কেউ আবার বলেন, শনিদেবের প্রতি দেবী পার্বতীর ভুলের কারণে… স্নেহের পুত্র গণেশের মাথায় কেন প্রতিষ্ঠিত হল হাতির মস্তক?
আদিকাণ্ডে উল্লিখিত হয়েছে, বিশ্বকর্মা দুটি ধনুক নির্মাণ করেছিলেন। তিনি তার মধ্যে একটি ত্রিপুরাসুর বধের জন্য শিবকে এবং অপরটি বিষ্ণুকে প্রদান করেন।
পুজোর দিন অবশ্যই মাথায় রাখুন এই কয়টি বিশেষ টিপস। পুজোর দিন বিশেষ নজর দিতে হবে বাস্তুর দিকে। তা না হলে, অজান্তে হতে পারে অমঙ্গল।
১৭ কি ১৮ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ ভাদ্র মাসের শেষ দিনে বিশ্বকর্মা পুজো করা হয়। এই দিনটি মনসা পুজোও হয়। অনেকেই অরন্ধ্রণ পালন করেন। যাইহোক এই বিশেষ দিনে আপনিও বাড়িতে ছোট্ট করে বিশ্বকর্মার পুজো করতে পারেন। তারজন্য বিশেষ কোনও মন্ত্রতন্ত্রের প্রয়োজন নেই।
ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, নবরাত্রির সময় কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে, এটি ৯ দেবীর শুভ আশীর্বাদ নিয়ে আসে। শুধু তাই নয়, নবরাত্রি শুরু হওয়ার আগেই কিছু কাজ শেষ করতে হবে।