সোনা পরা এই রাশির জন্য উপকারী নয়। বরং অনেক কষ্ট করতে হয়। এই রাশির জাতক জাতিকাদের জন্য এগুলো খুবই অশুভ বলে মনে করা হয়। আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন ৪ রাশির জাতক জাতিকাদের সোনার আংটি পরা উচিত নয়।
নাকতলা উদয়ন সংঘের পুজোর থিম অ্যান্টি ব়্যাগিং। আর উত্তর কলকাতার একটি পুজো মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে চন্দ্রযানের আদলে।
পুরাণ অনুযায়ী যুধিষ্ঠীরের রাজ্যভিষেকের সময় তাঁকে বাস্তু সংক্রান্ত কতগুলি নিয়ম বলেছিলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। সেই নিয়ম অনুযায়ী চললে অর্থবান ও সম্পদশালী হওয়া যায়।
পুরাণ অনুযায়ী রবিবার সূর্যদেবের আরাধনা করলে মনের সব ইচ্ছে দূর হয়। কাজে বাধা পার করা যায়। যে কোনও কাজে সাফল্য পাওয়া যায়। আর জীবনে মান-সম্মান আর জীবনে কখনও ঐশ্বর্যের অভাব হয় না।
শাস্ত্রমতে দেবী দুর্গার আগমণ আর গমন কোন কোন বারে অর্থাৎ দিনে পড়বে তার ওপরই নির্ধারিত হয় বাহন।
পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, পুজো সংগঠক হিসেবে অরূপ ভাল। তারপরই কিছুটা অভিমানের সুর পার্থর গলায়। তিনি মান্না দে-র বিখ্যাত গানের কলিও আওড়ালেন। তিনি বলেন, 'হৃদয়ে লেখা নাম রয়ে যাবে।'
আজকাল এনগেজমেন্টেও হীরার আংটি পরার প্রবণতা চলছে পুরোদমে। এমন পরিস্থিতিতে জ্যোতিষীদের মতে, হীরা যদি আপনাকে অশুভ ফল দেয়, তাহলে এই সম্পর্ক বাগদানের পরে ভেঙে যায় বা এটি বিয়ের পরে সম্পর্কের টানাপোড়েনেরও সৃষ্টি করে।
কথিত রয়েছে শুক্রবার উপবাস করে দেবী সন্তোষীর পুজো করলে ভাল ফল পাওয়া যায়। দেবীর আশীর্বাদে সংসারের ওপর থেকে কুপ্রভাব কেটে যায়।
দুর্গাপুজোয় হাওড়ার লিলুয়া সোশ্যাল ইনস্টিটিউশন অব ইউছ ক্লাবের পুজোর থিম মদন মিত্র। কলকাতার ভবানীপুরের জমিদার বাড়ির ছেলে মদন মিত্র। তাঁদের বাড়ির আদলে তৈরি হচ্ছে পুজো মণ্ডপ।
রাম মন্দির বাংলার মানুষ দেখতে পাবে রাম মন্দির। তাও দুর্গাপুজো উপলক্ষ্যে। একটি কলকাতায় অন্যটি উত্তরবঙ্গে। দুটি পুজো পরিচালনা করে বিজেপি নেতারা।