- Home
- Religion
- Puja Vrat
- Akshaya Tritiya 2025: এবারের অক্ষয় তৃতীয়ায় ১৭ বছর পর ১০ টি শুভ বিরল যোগ! জানুন পুজোর সবচেয়ে শুভ সময়
Akshaya Tritiya 2025: এবারের অক্ষয় তৃতীয়ায় ১৭ বছর পর ১০ টি শুভ বিরল যোগ! জানুন পুজোর সবচেয়ে শুভ সময়
৩০শে এপ্রিল, বুধবার অক্ষয় তৃতীয়া উৎসবে ১০ টি শুভ যোগের বিরল সংযোগ ঘটবে। ১৭ বছর পর রোহিণী নক্ষত্র এবং বুধবারের মিলন, পূজা, প্রতিকার ও কেনাকাটায় ১০ গুণ ফলদায়ক।
প্রতি বছর, বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথিতে অক্ষয় তৃতীয়া উৎসব পালিত হয়। এবার এই উৎসবটি ৩০শে এপ্রিল, বুধবার পালিত হবে।
বিশেষ বিষয় হলো, এবার অক্ষয় তৃতীয়ায় কেবল ১-২টি নয়, বরং ১০টি শুভ যোগ তৈরি হবে। যার কারণে এই দিনে করা পূজা, প্রতিকার, হবন ইত্যাদি ১০ গুণ ফল দেবে। এই দিনে করা কেনাকাটাও শুভ ফল দেবে। এবার অক্ষয় তৃতীয়ায় কোন কোন শুভ যোগ তৈরি হবে জেনে নিন।
১৭ বছর পর রোহিণী নক্ষত্র এবং বুধবারের সংমিশ্রণ
এবার অক্ষয় তৃতীয়া উৎসব পালিত হবে ৩০ এপ্রিল, বুধবার। এই দিনে রোহিণী নামক নক্ষত্রটি সেখানে অবস্থান করবে।
বুধবার রোহিণী নক্ষত্র এবং অক্ষয় তৃতীয়ার মিল ঘটেছিল ১৭ বছর আগে ৭ মে, ২০০৮ তারিখে। এই শুভ মিলনে, সম্পত্তি সম্পর্কিত কাজ করলে অনেক গুণ বেশি সুবিধা পাওয়া যায়।
এখন এমন একটি শুভ কাকতালীয় ঘটনা ঘটবে ২৭ বছর পর অর্থাৎ ২০৫২ সালে। অক্ষয় তৃতীয়ায় এই শুভ কাকতালীয় ঘটনার কারণে, রিয়েল এস্টেট বাজারে একটি বড় উত্থান আশা করা হচ্ছে।
অক্ষয় তৃতীয়ায় ১০টি শুভ যোগ তৈরি হবে
উজ্জয়িনীর জ্যোতিষী পণ্ডিতের মতে। প্রবীণ দ্বিবেদী, ৩০ এপ্রিল বুধবার ১০টি শুভ যোগ গঠনের কারণে এই বছরের অক্ষয় তৃতীয়া উত্সবটি খুব বিশেষ হবে। এই দিনে পারিজাত, গজকেশরী, কেদার, কাহল, হর্ষ, উভয়াচারী এবং বশী নামে ৭টি রাজযোগ গঠিত হবে।
এগুলি ছাড়াও, সর্বার্থসিদ্ধি, শোভন এবং রবি যোগ নামে আরও ৩টি শুভ যোগও এই দিনে থাকবে। একদিনে এতগুলি শুভ যোগ হওয়ার কারণে, এই দিনে করা পূজা, পাঠ এবং প্রতিকার বিশেষ ফল দেবে।
সোনা কেনা কেন শুভ বলে মনে করা হয়?
অক্ষয় তৃতীয়ায় সোনা কেনা খুবই শুভ বলে মনে করা হয় কারণ সোনার রঙ হলুদ যা বৃহস্পতি গ্রহের সাথে সম্পর্কিত। যে ব্যক্তির কুণ্ডলীতে বৃহস্পতি শুভ অবস্থানে থাকে, তার জীবনে সব ধরণের সুখ লাভ হয়।
এর সাথে, এমনও বিশ্বাস আছে যে অক্ষয় তৃতীয়ায় দেবী লক্ষ্মী কুবেরদেবকে সম্পদের অধিপতি করেছিলেন। যার কারণে এই দিনে কেনা সোনা ঘরে সুখ, সমৃদ্ধি এবং শান্তি নিয়ে আসে।
