ভারতীয় দলের হয়ে অল্পদিন খেলেই হারিয়ে গিয়েছেন এই ক্রিকেটাররা, আছে বিখ্যাত নাম
- FB
- TW
- Linkdin
ভারতীয় দলের হয়ে টেস্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি সুনীল গাভাসকরের ছেলে রোহন গাভাসকর
মুম্বইয়ে জন্ম হলেও, বাংলার হয়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলতেন কিংবদন্তি সুনীল গাভাসকরের ছেলে রোহন গাভাসকর। তিনি জাতীয় দলের হয়ে ১১টি ওডিআই ম্যাচ খেলেন। টেস্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি রোহন।
ভারতীয় দলের হয়ে বেশ কিছুদিন খেললেও, টেস্টে সুযোগ পাননি দীনেশ মোঙ্গিয়া
২০০৩ বিশ্বকাপ-সহ ভারতীয় দলের হয়ে ৫৭টি ওডিআই ম্যাচ খেলেন দীনেশ মোঙ্গিয়া। তিনি একটি টি-২০ ম্যাচও খেলেন। তবে খুব একটা ভালো পারফরম্যান্স দেখাতে পারেননি। মাঝারি মানের ক্রিকেটার ছিলেন মোঙ্গিয়া।
সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বদলে জাতীয় দলে সুযোগ পেয়েছিলেন, ১৬টি ওডিআই খেলেন বেনুগোপাল রাও
২০০৫ সালে গ্রেগ চ্যাপেলের আমলে যখন ভারতীয় দল থেকে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে বাদ দেওয়া হয়, তখন তাঁর বদলে সুযোগ পান অন্ধ্রপ্রদেশের বেনুগোপাল রাও। তবে খুব একটা ভালো পারফরম্যান্স দেখাতে পারেননি বেনুগোপাল। ১৬টি ওডিআই ম্যাচ খেলেই বাদ পড়েন তিনি।
২০০৭ সালে ভারতের প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন দলের নায়ক যোগীন্দর শর্মা
২০০৭ সালে প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ ফাইনালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে শেষ ওভারে বোলিং করেছিলেন যোগীন্দর শর্মা। তাঁর বলেই শান্তাকুমারন শ্রীসন্তের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন মিসবা উল-হক। যোগীন্দর অবশ্য ৪টি করে ওডিআই ও টি-২০ ম্যাচ খেলার পর আর ভারতের হয়ে খেলার সুযোগ পাননি।
একসময় বলা হচ্ছিল দেশের সেরা স্পিনার, অল্পদিন খেলেই বাদ পড়ে্ন মুরলী কার্তিক
২০০০ সালে দেশের মাটিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে অভিষেক হয় বাঁ হাতি স্পিনার মুরলী কার্তিকের। সেই সময় তাঁকে দেশের সবচেয়ে প্রতিভাবান স্পিনার হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু খুব বেশি সাফল্য পাননি মুরলী। তিনি ৮টি টেস্ট ম্যাচ ও ৩৭টি ওডিআই ম্যাচ খেলেই বাদ পড়েন।
ভারতের হয়ে মাত্র একটি টেস্ট ম্যাচ খেলেন প্রাক্তন অলরাউন্ডার রবিন সিং
ন'য়ের দশকের শেষদিকে ওডিআই ফর্ম্যাটে ভারতীয় দলের ভরসা ছিলেন অলরাউন্ডার রবিন সিং। তাঁর ফিল্ডিং ছিল অসামান্য। দেশের হয়ে ১৩৬টি ওডিআই ম্যাচ খেললেও, মাত্র একটি টেস্ট ম্যাচ খেলেন রবিন।
ভারতের হয়ে ১৫টি টেস্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ পান বাঁ হাতি স্পিনার সুনীল জোশী
কর্ণাটকের প্রাক্তন বাঁ হাতি স্পিনার সুনীল জোশী ভারতীয় দলের হয়ে ১৫টি টেস্ট ম্যাচ ও ৬৯টি ওডিআই ম্যাচ খেলেন। ১৯৯৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একটি ওডিআই ম্যাচে ৬ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন এই স্পিনার।
ভারতের হয়ে ওডিআই ম্যাচে শতরান করার পরেই বাদ যেতে হয় মনোজ তিওয়ারিকে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ওডিআই ম্যাচে শতরান করার পরের ম্যাচেই জাতীয় দল থেকে বাদ যান বাংলার অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারি। তিনি দেশের হয়ে ১২টি ওডিআই, ৩টি টি-২০ ম্যাচ খেলেন।
টেস্টে ৩০০ রান করার পরেও বেশিদিন খেলার সুযোগ পাননি কর্ণাটকের ব্যাটার করুণ নায়ার
২০১৬ সালে মোহালিতে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট ম্যাচে ৩০৩ রান করে অপরাজিত ছিলেন করুণ নায়ার। কিন্তু এই পারফরম্যান্সের পরেও মাত্র ৬টি টেস্ট ম্যাচ, ২টি ওডিআই ম্যাচ খেলেই বাদ পড়তে হয় তাঁকে।
ভারতের হয়ে মাত্র ৩টি ওডিআই ম্যাচ খেলেই বাদ পড়েন লক্ষ্মীরতন শুক্লা
বাংলার প্রাক্তন অধিনায়ক ও কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লা ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিকভাবে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স সত্ত্বেও দেশের হয়ে মাত্র ৩টি ওডিআই ম্যাচে খেলার সুযোগ পান।