সংক্ষিপ্ত
২৩ জুলাই থেকে শুরু হচ্ছে অলিম্পিক। তার আগে ভারতীয় দলের সঙ্গে বৈঠক। ভার্চুয়ালি বৈঠক করবেন নরেন্দ্র মোদী। ভারতীয় দলকে উৎসাহিত করবেন নমো।
২৩ জুলাই থেকেই শুরু হতে চলেছে টোকিও অলিম্পিকস। চলবে ৮ অগাস্ট পর্যন্ত। বাকি নেই আর ১৫ দিন সময়। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সারছেন ভারতীয় দলের সদস্যরা। এইবার অলিম্পিকে দেশের ইতিহাসে সবথেকে বেশি প্রতিযোগি অংশ গ্রহণ করছেন। পদক জয়ের আশায় বুক বাধছে অ্যাথলিট থেকে শুরু করে ১৩৫ কোটির দেশ। টোকিওগামী ভারতীয় দলের যাবতীয় দিক খতিয়ে দেখছে কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক। এবার অলিম্পিকের আগে ভারতীয় অ্যশলিটদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
আরও পড়ুনঃব্যাট নয় খুন্তি হাতে সচিন তেন্ডুলকরের অনবদ্য ইনিংস, ভাইরাল ভিডিও না দেখলেই মিস
গত মাসেই অলিম্পিক নিয়ে বৈঠকে বসেছিলেন মোদী। প্রস্তুতি নিয়ে যাবতীয় বিষয় আধিকারিকদের কাছ থেকে জেনেছিলেন তিনি। একইসঙ্গে অ্যাথলিট সহ সাপোর্টিং স্টাফদের সকলকে কোভিড টিকা দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছিলেন নমো। একইসঙ্গে কথা দিয়েছিলেন সকল অ্যাথলিটদের উৎসাহ দিতে ও আত্মবিশ্বাস বাড়াতে ভার্চুয়ালিু বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী। কথা মতই কাজ। আগামী ১৩ জুলাই বিকেল পাঁচটায় নরেন্দ্র মোদী কথা বলবেন পিভি সিন্ধু, মেরি কম, বজরং পুনিয়া সহ গোটা ভারতীয় দলের সঙ্গে। গোটা দেশ যে তাদের পাশে রয়েছে সেই বার্তাই দেবেন মোদী। একইসঙ্গে এদিন বারতীয় অ্যাথলিটদের যাবতীয় ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুনঃব্রাজিল বনাম আর্জেন্টিনা ম্যাচের অজানা রেকর্ড ও পরিসংখ্যান, ফাইনালের আগে যা জানতেই হবে
আরও পড়ুনঃইউরো ফাইনালের টিকিট চাই, তাহলে পকেটে রাখুন হাফ কোটি টাকা
এদিকে, অলিম্পিকের আগে উর্ধ্বমুখী জাপানের কোভিড সংক্রমণ। যার কারণে ইতিমধ্যেই টোকিওতে জারি করা হয়েছে জরুরি অবস্থা। সম্পূর্ণ লকডাউন না হলেও, নাগরিক জীবনে জারি করা হয়েছে একাধিক বিধিনিষেধ। প্রাথমিকভাবে মনে করা হয়েছিল বিদেশের না হলেও, দেশের ৫০ শতাংশ দর্শক নিয়ে অলিম্পিক করার পরিকল্পনা ছিল আয়োজকদের। তবে জরুরি অবস্থা জারি হওয়ার পর কোনও ঝুঁকি নিতে নারাজ আইওসি ও জাপান সরকার। তাই দর্শকশূন্য আসনেই হতে চলেছে অলিম্পিক।