বর্তমান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে নতুন সংযোজন। এখন কৃত্রিমবুদ্ধিমত্তার যুগ চলছে। মানুষের বুদ্ধিমত্তাকে ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য এআই নিয়েই কাজ করছে গোটা বিশ্বষ অনেক এআই প্ল্যাটফর্ম এআই-এর পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত।

superBrain, বর্তমান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে নতুন সংযোজন। এখন কৃত্রিমবুদ্ধিমত্তার যুগ চলছে। মানুষের বুদ্ধিমত্তাকে ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য এআই নিয়েই কাজ করছে গোটা বিশ্বষ অনেক এআই প্ল্যাটফর্ম এআই-এর পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত। প্রযুক্তি বিনিয়োগকারী বিখ্যাত উদ্যোক্তা ডেভিড আবিজির ও মিডিয়া টাইকুন নীরদ কোহলির নেতৃত্বে 'সুপারব্রেইন' একটি নতুন এআই মডেল নিয়ে আসছে।

superBrain, বর্তমান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে নতুন সংযোজন। এখন কৃত্রিমবুদ্ধিমত্তার যুগ চলছে। মানুষের বুদ্ধিমত্তাকে ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য এআই নিয়েই কাজ করছে গোটা বিশ্বষ অনেক এআই প্ল্যাটফর্ম এআই-এর পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত। প্রযুক্তি বিনিয়োগকারী বিখ্যাত উদ্যোক্তা ডেভিড আবিজির ও মিডিয়া টাইকুন নীরদ কোহলির নেতৃত্বে 'সুপারব্রেইন' একটি নতুন এআই মডেল নিয়ে আসছে।

বিশেষজ্ঞদের কথায় নিউরোকগনিটিভ এআই এর মাধ্যমে অনেক কিছু তৈরি করতে পারে। বিশেষ করে এআই-এর সাহায্যে মানুষের চিন্তাভাবনা আরও তীক্ষ্ম করা যেতে পারে। এটি মানুষের চিন্তাভাবনাকে আরও প্রসারিত করতে। বলা হচ্ছে এটি নতুন ধরনের আরও দক্ষ বিনিময় ও বৌদ্ধিক বিকাশে সাহায্য করতে পারে।

বাঁ থেকে ডানে সুস্মিত বসু, ডেভিড অভিকজির, অভিজিৎ প্রহ্লাদ

সার্চ ইঞ্জিন থেকে থট ইঞ্জিন

সুপারব্রেইন একটি থট অ্যামপ্লিফিকেশন সিস্টেম হিসেবে কাজ করে। এটি ব্যবহারকারীদের চিন্তাভাবনাকে উন্নত করতে সাহায্য করে। ব্যক্তিত্বের বিকাশের পাশাপাশি চিন্তাভাবনা উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি এআই-ভিত্তিক পরিশীলিততাকে মানুষের অভিব্যক্তির সঙ্গে একত্রিত করে। এর অর্থ এটি আমাদের চিন্তাভাবনাকে আরও উন্নত করে... কিন্তু আমাদের চিন্তাভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে পুনঃনির্দেশিত করে না।

বর্তমান এআই মডেলগুলি মূলত দুটি উপায়ে কাজ করে। একটি হল ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল- যা আমাদের প্রয়োজনীয় টেক্সট সরবরাহ করে। অন্যটি ডিফিউশন মডেল- যা মাল্টিমিডিয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়। যদিও এগুলো প্রযুক্তিগতভাবে অনেক অগ্রগতি করেছে, তবুও এগুলো ব্যক্তিগত চাহিদার সঙ্গে পুরোপুরি মানানসই নয়।

যাইহোক এই সুপারব্রেইন পদ্ধতি নিউরোকগনিটিভ এআই নতুনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। এটি ব্যবহারকারীদের জন্য গতিশীল জ্ঞান গ্রাফ তৈরি করে। এর মাধ্যমে, এআই প্রতিটি ব্যবহারকারীকে অনন্য, গভীর বিবরণ প্রদান করতে সক্ষম। উপরন্তু, এটি ডেটা ডুপ্লিকেশন কমায় এবং অপ্রয়োজনীয় জিনিস কমায়।

সুপার ব্রেনে নিউরোকগনিটিভ এআই-এর বিশেষত্ব কী?

ডেভিজ আবিজি জানিয়েছেন, বর্তমান জেনারেটিভ এআই খুবই জেনেরিক বা স্ট্যাটিক। এটি ব্যবহারকারীর চিন্তাভাবনা অনুসারে পরিবর্তিত হয় না তবে সুপারব্রেইন নিয়ে তিনি বলেন, তারা একটি নতু এআই মডেল প্রবর্তন করছেন। এটি কেবল কন্টেন্ট তৈরি করার বিষয় নয়, ব্যবহারকারীদের বৌদ্ধিক বিবর্তনের সঙ্গে বিকশিত হওয়া বিষয়েও এটি যুক্ত থাকবে।

সুপারব্রেইনে সুবিধেঃ

  • আন্তঃসংযুক্ত ধারণা
  • পাঠ্য, অডিও, ছবি, ভিডিওর মতো মাল্টি-মডেল লার্নিং
  • প্রেক্ষাপট বোঝে এবং বিকাশ করে এমন বুদ্ধিমত্তা
  • সুপারব্রেইন কীভাবে বিশেষভাবে কাজ করে?

যদিও ঐতিহ্যবাহী এআই মডেলগুলি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করে, সুপারব্রেন ব্যবহারকারীর আদেশের উপর ভিত্তি করে তার শেখার পথ পরিবর্তন করে।

প্রধান কর্মকর্তাদের একজন অভিজিৎ প্রহ্লাদ বলেন, 'এআই-এর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ হল ব্যবহারকারীর ইনপুট দিয়ে বিকশিত এমন একটি সিস্টেম কীভাবে ডিজাইন করা যায়। আমরা সুপারব্রেইন-এর সঙ্গে এই সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করছি।'

সুপার ব্রেনের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ

সুপার ব্রেন ইতিমধ্যেই কৌশলগত অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনা করছে, ২০২৫ সালে পর্যায়ক্রমে প্ল্যাটফর্মটি চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। এই প্ল্যাটফর্মটি এআই চালিত ব্যক্তিগতকরণকে ব্যবহারকারীদের বৌদ্ধিক সম্পত্তি তৈরি ও নগদীকরণ করার ক্ষমতা রাখবে। এটি ঐতিহ্যবাসী কন্টেন্ট অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটাবে। এআই-এর মাধ্যমে সৃজনশীল ধারনা ছড়িয়ে দেওয়ার পথ তৈরি হবে।