সংক্ষিপ্ত
চাঁদে মনুষ্যহীন মহাকাশযান পাঠিয়ে এবার নজির গড়লো ওরিয়ন স্পেস লঞ্চ সিস্টেম। নাসার বিজ্ঞানীরা এই অভিযানের নাম দিয়েছেন আর্টেমিস প্রকল্প
চাঁদে মনুষ্যহীন মহাকাশযান পাঠিয়ে এবার নজির গড়লো নাসা। সূত্রের খবর অনুসারে এটিই প্রথম মনুষ্যহীন চন্দ্রাভিযান প্রকল্প।আর্টেমিস প্রকল্পের মাধ্যমে ওরিয়ন স্পেস লঞ্চ সিস্টেম ব্যবহার করে এই অভিযানের পরিকল্পনা করেছে নাসা।সুত্রের খবর এই যান চন্দ্রের অভিকর্ষের মধ্যে প্রবেশ করেই চন্দ্র পৃষ্ঠের একেবারে কাছে চলে যেতে পারবে। গবেষকদের মতে এটি চাঁদের পৃষ্ঠ থেকে মাত্র ৮০ মাইল বা ১২৮ কিলোমিটার দূর থেকে আনতে পারবে চন্দ্র পৃষ্ঠের নানা ছবি। একেবারে কাছে থেকে পাওয়া এই ছবিগুলো সুবিধে করবে চাঁদ বিষয়ক আরও রহস্য উন্মোচন করতে।
ক্যাপসুল আকারে ইতিমধ্যেই তিনবার ড্যামি পরীক্ষা করা হয়েছে ওরিয়ন স্পেস লঞ্চ সিস্টেমের। এই পরীক্ষার একটিতে মহাকাশযানে লেগে যায় আগুন। কিন্তু আধঘন্টারও বেশি সময় ধরে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণে এই বিষয়টি দীর্ঘ সময় নজর এড়ায় ফ্লাইট কন্ট্রলারদের। পরে অবশ্য আগুন লেগে যাওয়া অংশটি মহাকাশযান থেকে বিচ্ছিন্ন হলে আশঙ্কা কমে মহাকাশ নিয়ন্ত্রকদের।
আর্টিমিস প্রকল্পটি যে মার্কিন সংস্থাটির মস্তিস্কপ্রসূত। সেই সংস্থা 'নাসা' ২০২৫ সালে ফের চাঁদে মহিলা মহাকাশচারী পাঠানোর পরিকল্পনা করছে। এই আর্টেমিস প্রকল্পের মাধ্যমে এখনও পর্যন্ত মোট ৩ টি মহাকাশ অভিযান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল নাসা। এর মধ্যে একটি সফল হলো সোমবার। মনুষ্যহীন মহাকাশযান পাঠিয়ে এক নতুন রকম দৃষ্টান্ত গড়লো মার্কিন মহাকাশ গবেষকরা। ওরিয়ন মহাকাশযানের বোর্ডে কার্যত এখন কেউই নেই। প্রায় কয়েক হাজার কিলোমিটার দূর থেকে এটিকে কার্যত নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে মার্কিন মহাকাশ গবেষকদের দ্বারা। চাঁদে সর্বশেষ মানুষ পাঠানো হয়েছিল ১৯৭২ সালের ৭ ই ডিসেম্বর। ওই বছরেরই ৭ থেকে ১৯ সে ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ১২ দিন চাঁদে চলেছিল মনুষ্য অভিযান। এই অভিযানের মুল কাণ্ডারি ছিল অ্যাপোলো ১৭। তবে ২০২৫ সালে মহাকাশ গবেষণায় কি আসতে চলেছে নতুন কোনও চমক? অপেক্ষা সময়ের।
ইনস্টাগ্রামে ৫০০ মিলিয়ন ফলোয়ার, ইতিহাস গড়লেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো
এ কার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন মানসী চিল্লার? বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে ছুটিও কাটালেন ঋষিকেশে
ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড