সেই মুহূর্তে বিধানসভার ভিতরে বক্তব্য রাখছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। আর ঠিক তখন বাইরে ধর্না অবস্থানে বসে নিজের অপরাধের ব্যাখ্যা দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।
বিস্ফোরক তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর (Humayun Kabir)। এবার তিনি পাল্টা দিলেন শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari)।
হঠাৎ দেখা যায় বিজেপি বিধায়কদের মতো কালো জামা পরা একজন লোক বিধানসভার ভিতরে ঢুকে ভিডিও রেকর্ডিং করছে। আমরা বিষয়টা স্পিকারের গোচরে আনলেও তিনি ওই ব্যক্তিকে ধরতে তৎপর হননি।
কলকাতা হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে আজ রাজভবনের সামনে ধর্নায় বসেছিল বিজেপি। ভোট পরবর্তী সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলেই ধর্না কর্মসূচি নেওয়া হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টে এই মামলা ওঠে । বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে মামলার শুনানি হয়। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী মঙ্গলবার
এর আগে একটি জনস্বার্থ মামলা উঠেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেখানে হাইকোর্টের গ্রাষ্মাবকাশকালীন বেঞ্চে বিচারপতি কৌশিক চন্দ্র ও বিচারপতি অপূর্ব সিনহা রায়ের ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্যের ভোট পরবর্তী হিংসার তীব্র সমালোচনা করেছিল।
এবারের লোকসভা নির্বাচনে রাজ্য বিজেপি-র প্রধান সেনাপতি ছিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দলের ফল খারাপ হওয়ায় তাঁর উপরেই দায় বর্তাচ্ছে।
এবারের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি-র সেনাপতি ছিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি রাজ্যে দলকে সাফল্য এনে দিতে পারলেন না।
শুভেন্দু অধিকারী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সমর্থনে বলতে গিয়ে জানিয়ে দেন তিনি কীভাবে বিজেপিতে এলেন। শুভেন্দু বলেন, অগাস্ট মাসে অভিজিতের অবসর গ্রহণের কথা ছিল
মুখ্যমন্ত্রীর মিছিলের বিরুদ্ধে এবার সরাসরি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী।