নন্দীগ্রামে জমি আন্দোলনের অন্যতম কাণ্ডারি ছিলেন শুভেন্দু। প্রথম সারিতে দাঁড়িয়ে মমতার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করতে দেখা গিয়েছিলেন তাঁকে। কিন্তু, এখন আর তিনি তৃণমূলে নেই।
রাজ্যের পরপর খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের কাছে বিবৃতি চাইলেন শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে,এমনটাই অভিযোগ তুলে এদিন বিধানসভায় সরব হলেন রাজ্যের বিরোধী দল নেতা।
টুইটারে রাজ্য সরকারের দিকে কটাক্ষ ছুড়ে দিয়েছেন শুভেন্দু। তিনি লেখেন, "আর কত ছুটি চাই রাজ্য সরকারের? স্যানিটাইজেশনের জন্য মঙ্গলবার ও শুক্রবার নবান্ন বন্ধ রাখা হবে। যখন গোটা দুনিয়া কাজে ব্যস্ত থাকবে তখন দুটো কর্ম দিবস কেন নষ্ট করা হচ্ছে?"
ময়নাতদন্তের জন্য মৃতদেহ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় স্থানান্তরিত করা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন শুভেন্দু। তাঁর অভিযোগ, খুনের মামলা ঘোরাতেই ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পরিবর্তন কররার জন্য কাঁথি থেকে মেদিনীপুরে স্থানান্তর করা হয়েছে দেহ।
'বহিরাগত সুস্মিতার পর এবার রাজ্যসভায় ফেলেইরো', গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে রাজ্যসভার সাংসদ করতেই তৃণমূলকে একহাত নিলেন রাজ্যের বিরোধি দল নেতা শুভেন্দু অধিকারী। একুশের নির্বাচনের তৃণমূলের বহিরাগত তত্ত্ব ব্যুমেরাং হয়ে এবার ফিরল নিজের ঘরেই।
শুক্রবার সিতাইয়ের গুলি কাণ্ডের পর সরাসরি বিএসএফকেই কাঠগড়ায় তুলেছিলেন তৃণমূল বিধায়ক উদয়ন গুহ। এবার পাল্টা তোপ দাগলেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী
'শুভেন্দুকে নন্দীগ্রাম থেকে তাড়াব', বুধবার সভামঞ্চ থেকে মানুষের উদ্দেশ্যে বলেছেন কুণাল ঘোষ। এদিকে রাজ্য বিজেপিতে শুভেন্দু বিরোধীরা আবার মুখ খুললেন, ক্ষোভ উগরে দিলেন দল নেতার বিরুদ্ধেই।