যার চণ্ডীপাঠ নিয়ে এক সময় আপত্তি ছিল ব্রাহ্মণ সমাজের, মহালয়ার ভোরে তাঁরই চন্ডীপাঠ চলে ঘরে ঘরে

মহালয়া মানে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কন্ঠে চণ্ডীপাঠ। একসময় গোঁড়া রক্ষণশীল ব্রাহ্মণসমাজ এর বিরোধিতা করেছিল। 'পুণ্য মহালয়ার ভোরে অব্রাহ্মণের কণ্ঠে চণ্ডীপাঠ শোনা মহাপাপ', এমন কথাও বলেছিল রক্ষণশীল ব্রাহ্মণসমাজ। বাঙালির দুর্গাপুজোর সূচনা হয় মহালয়ায়। আর সেই মহালয়ার সাথে জড়িয়ে রয়েছে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের নাম। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের যে ধরনের চণ্ডীপাঠ আমরা এখন শুনি, প্রথম দিকে কিন্তু উনি ওই ভাবে উচ্চারণ করতেন না। পুরো দলটিকে যথাযথ পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করেছিলেন অধ্যাপক অশোকনাথ শাস্ত্রী বেদান্ততীর্থ মহাশয়। এই অনুষ্ঠানটি আবার ষষ্ঠীর সকালে ফিরে এসেছিল ১৯৩৬ সালে। নাম ছিল ‘মহিষাসুর বধ’। ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হতে থাকে এই অনুষ্ঠান। 

/ Updated: Oct 06 2021, 11:46 AM IST
Share this Video
  • FB
  • TW
  • Linkdin
  • Email

মহালয়া মানে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কন্ঠে চণ্ডীপাঠ। একসময় গোঁড়া রক্ষণশীল ব্রাহ্মণসমাজ এর বিরোধিতা করেছিল। 'পুণ্য মহালয়ার ভোরে অব্রাহ্মণের কণ্ঠে চণ্ডীপাঠ শোনা মহাপাপ', এমন কথাও বলেছিল রক্ষণশীল ব্রাহ্মণসমাজ। বাঙালির দুর্গাপুজোর সূচনা হয় মহালয়ায়। আর সেই মহালয়ার সাথে জড়িয়ে রয়েছে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের নাম। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের যে ধরনের চণ্ডীপাঠ আমরা এখন শুনি, প্রথম দিকে কিন্তু উনি ওই ভাবে উচ্চারণ করতেন না। পুরো দলটিকে যথাযথ পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করেছিলেন অধ্যাপক অশোকনাথ শাস্ত্রী বেদান্ততীর্থ মহাশয়। এই অনুষ্ঠানটি আবার ষষ্ঠীর সকালে ফিরে এসেছিল ১৯৩৬ সালে। নাম ছিল ‘মহিষাসুর বধ’। ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হতে থাকে এই অনুষ্ঠান।