Agniveer Bayu: ৪ দিনে দেড় লক্ষেরও বেশি আবেদন, অগ্নিবীর বায়ুতে আবেদনকারীদের হিড়িকে অবাক সেনা কর্তা
অগ্নিপথ স্কিমকে কীভাবে প্রয়োগ করা হচ্ছে এবং কী সুযোগ পাবেন অগ্নিবীররা। এমনই সব প্রশ্নের পুঙ্খনাপুঙ্খ তথ্য দিলেন এয়ার মার্শাল সূরজ ঝা। একান্ত সাক্ষাৎকারে এশিয়ানেট নিউজের মুখোমুখি এয়ার মার্শাল সূরজ ঝা। এশিয়ানেট নিউজের রেসিডেন্ট এডিটর প্রশান্ত রঘুবংশমের মুখোমুখি তিনি। '৪ দিনে দেড় লক্ষেরও বেশি আবেদন জমা অগ্নিবীর বায়ু প্রকল্পে'। একান্ত সাক্ষাৎকারে তথ্য দিলেন এয়ার মার্শাল সূরজ ঝা।
অগ্নিবীর বায়ু-তে যেভাবে আবেদন জমা পড়ছে তাতে হতবাক বায়ু সেনার এয়ার মার্শাল সূরজকুমার ঝা। এশিয়ানেট নিউজ-কে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, মাত্র ৪দিনে দেড় লক্ষেরও বেশি আবেদন জমা পড়েছে। এই বছর বায়ুসেনায় অগ্নিপথ প্রকল্পের আওতায় ৩ হাজার কর্মসংস্থান হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে জানিয়েছেন যে ধাপে ধাপে এই সংখ্যাটা বাড়িয়ে নিয়ে যাওয়াই তাদের লক্ষ্য। পরের বছর অগ্নিবীর বায়ু-তে সাড়ে তিনহাজার কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে। তারপরের বছর এতে ৪ হাজার কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। একান্ত সাক্ষাৎকারে এয়ার মার্শাল সূরজকুমার ঝা জানিয়েছেন, সশস্ত্রবাহিনীতে নিয়োগের বয়স কমানোর বিষয়ে ১৯৯৪ সাল থেকে ভাবনা শুরু হয়েছিল। এরপর বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার আলোচনা এবং বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। সুতরাং বলা যেতেই পারে যে অগ্নিপথ প্রকল্প আসলে এই ভাবনার বশবর্তী হয়ে। এই প্রকল্পে দেশ এবং দেশের যুব সম্প্রদায় এক অসামান্য সুযোগ পাবেন। কারণ বাহিনীর অনুশাসন তাঁদেরকে লক্ষ্য স্থীর রেখে সাফল্য পাওয়ার বিষয়ে মানসিকভাবে তৈরি করে দেবে, তেমনি অনুশাসন এবং যে কোনও কাজকে কীভাবে সাফল্যমণ্ডিত করতে হয় সে বিষয়েও একটা বিশাল রকমের অভ্যাসকে হস্তগত করতে সক্ষম হবে।