মোহনবাগান-এর নির্বাচন ঘিরে ধুন্ধুমার ময়দানে, গুরুতর আহত ১ যুবক
মোহনবাগান-এর নির্বাচন ঘিরে ধুন্ধুমার। শনিবার ছিল নির্বাচনের মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। শনিবার দিনই অশান্তির ছবি ধরা পড়ল ময়দানে। দুই গোষ্ঠীর মধ্য়ে সেখানে শুরু হয় মারামারি। ঘটনাস্থলে গুরুতর আহত হয় এক যুবক।
মোহনবাগানের নির্বাচন ঘিরে ধুমধুমার ময়দানে। ব্যাট, বাঁশ দিয়ে একে অপরের দিকে তেড়ে যেতে দেখা কিছু উন্মত্ত জনতাকে। গাড়ি থেকে ব্যাট, বাঁশ বের করে বেধড়ক মারা হতে থাকে কয়েকজনকে। মোহনবাগান ক্লাব কর্তাদের দাবি, যারা এই কাজ করেছেন তাদের কর্তারা চেনেনই না। শনিবারই ছিল নির্বাচনে মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। আর সেই দিনেই অশান্তি ছড়িয়ে পড়ল ময়দানে। যখন মারামারি হচ্ছে সেই সময় কর্তারা আবার তাঁবুর ভেতরেই মিটিং করছেন। বিরোধী গোষ্ঠীর কোনও সদস্যকেই কি টার্গেট করা হয়েছিল? কারাই বা ঘটাল এই ঘটনা। ক্লাবের সামনে যার কারণে রক্তারক্তি কান্ড ঘটল। ফের কলুষিত হল ১৩০ বছরের ক্লাব মোহনবাগান। অবস্থা এমন হয় যে সচিবের দায়িত্বে থাকা সত্যজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের গাড়িও বাঁশের আঘাতে ভেঙে যায়। বাইরে এসে গাড়ির অবস্থা দেখে তাঁবুর ভেতরে ঢুকে যান সত্যজিৎ। দেবাশিস দত্তের সঙ্গে কথা বলেন। ডাকা হয় ময়দান থানার পুলিশকে। ময়দান থানার আধিকারিকরা যদিও জানতেনই না মোহনবাগানে নির্বাচনের প্রক্রিয়া চলছে। নির্বাচনে বিরোধী কেউ ছিলেন না। বাবুন বন্দ্যোপাধ্যায়, দেবাশিস দত্তকে সচিব পদে চাওয়ায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল না। ত্বে কেন এমনটা ঘটল? ক্লাব কর্তাদের দাবি, এর সঙ্গে নির্বাচনের কোনও সম্পর্ক নেই। বাইরের কিছু লোক নিজেদের মধ্যে গণ্ডগোল করেছে। এখানে ক্লাব বা ক্লাবের কেউই জড়িত নয়।