নীলাঞ্জনাকে খুনের চেষ্টা, বিচারের জন্য লড়বেন দীপ
- আনন্দপুর কাণ্ডে নতুন করে লড়াই দম্পতির
- এক অসহায় তরুণীকে গভীর রাতে সাহায্য করতে নেমেছিলেন তাঁরা
- এই কাজ করতে গিয়ে প্রায় প্রাণ খোয়াচ্ছিলেন নীলাঞ্জনা
- এক নজরে দেখেনিন আনন্দপুর কাণ্ড সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য
তরুণীর প্রাণ রক্ষা করতে গিয়ে নিজেদের প্রাণের বাজি রাখলো এক দম্পতি। ৫ সেপ্টেম্বর ঘটনাটি ঘটে আনন্দপুরের আর প্লটে। স্বামী দীপ শতপথীর সঙ্গে ছিলেন নীলাঞ্জনা। নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে আর প্লটে গিয়েছিলেন তাঁরা। রাত ১২.৩০ নাগাদ তাঁদের পার্ক করা গাড়িতে উঠে বসেন তাঁরা। সে সময় পিছনে পার্ক করে রাখা অন্য একটি গাড়ি থেকে চিৎকার শুনতে পান দম্পতি। পিছনের গাড়িতে কিছু সমস্যা রয়েছে বোঝেন দীপ ও নীলাঞ্জনা। চিৎকার শুনে পিছনের গাড়ির দিকে এগিয়ে যান নীলাঞ্জনা। সেই সময়েই চলন্ত গাড়ি থেকে বাইরে ছিটকে এসে পড়েন এক তরুণী। নীলাঞ্জনা তরুণীর কাছে এগোনোর চেষ্টা করলে। পেছনের চলন্ত গাড়ির সামনে পড়ে যান নীলাঞ্জনা। পেছনের গাড়িতে ছিলেন অভিষেক পান্ডে নামের এক যুবক। সেই অভিষেকের গাড়িতেই ধাক্কা খেয়ে পড়ে যান নীলাঞ্জনা। এর পরে নীলাঞ্জনার পা চলে যায় অভিষেকের গাড়ির তলায়। পা-এর উপর দিয়ে গাড়ি চালিয়ে দেয় অভিষেক। আপাতত হাসপাতালে নীলাঞ্জনা। প্রায় মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছেন তিনি। এই সমস্ত ঘটনাই ধরা পড়ে সিসিটিভি-তে। এখন এই ঘটনারই বিচার চাইছেন নীলাঞ্জনার স্বামী দীপ শতপথী।