মালদহে মমতারূপী দুর্গাকে পাশে রেখে চটুল গানের সঙ্গে উদ্দাম নাচ

গণেশ চতুর্থীর দিন মালদহের হরিশচন্দ্রপুরের এক পুজো অবাক করেছিল সকলকে। মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুরের জাগরণ ক্লাবে গণেশ কোলে নিয়ে দেখা গিয়েছিল মমতার মূর্তি। সেখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আট হাতে দেখা গিয়েছিল তাঁরই ৮ প্রকল্প আর দুহাত দিয়ে গণেশকে ধরে থাকতে দেখা গিয়েছিল। সেই মূর্তি ঘিরেই শুরু হয় বিতর্ক। মূর্তি নিয়ে এই বিতর্ক তবে সেখানেই থেমে থাকেনি। পরে সেই ক্লাবের পুজোতেই দেখা যায় চটুল গানের সঙ্গে দেখা যায় কিশোরীদের উদ্দাম নাচ। এমনকী সেখানে কারোর মুখে মাস্কও দেখা যায়নি বলে অভিযোগতাই নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে বিরোধী দলের নেতারা। মমতা দিদিকে বিসর্জন দেওয়ার কাজটা এরা শুরু করে দিয়েছেন বলে জানালেন সেখানকার কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি। বিজেপিও এই ঘটনার নিন্দা করতে ছাড়েনি। তবে শুধু বিরোধী দলের নেতারাই নয় এই ঘটনা গ্রহণযোগ্য না বলেই মনে করছেন সেখানকার তৃণমূলের ব্লক প্রেসিডেন্ট মানিক দাস। তিনি জানিয়েছে 'এই ঘটনা কখনই গ্রহণযোগ্য নয়, তৃণমূল এর ব্যবস্থা নেবে'। 
 

Share this Video

গণেশ চতুর্থীর দিন মালদহের হরিশচন্দ্রপুরের এক পুজো অবাক করেছিল সকলকে। মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুরের জাগরণ ক্লাবে গণেশ কোলে নিয়ে দেখা গিয়েছিল মমতার মূর্তি। সেখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আট হাতে দেখা গিয়েছিল তাঁরই ৮ প্রকল্প আর দুহাত দিয়ে গণেশকে ধরে থাকতে দেখা গিয়েছিল। সেই মূর্তি ঘিরেই শুরু হয় বিতর্ক। মূর্তি নিয়ে এই বিতর্ক তবে সেখানেই থেমে থাকেনি। পরে সেই ক্লাবের পুজোতেই দেখা যায় চটুল গানের সঙ্গে দেখা যায় কিশোরীদের উদ্দাম নাচ। এমনকী সেখানে কারোর মুখে মাস্কও দেখা যায়নি বলে অভিযোগতাই নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে বিরোধী দলের নেতারা। মমতা দিদিকে বিসর্জন দেওয়ার কাজটা এরা শুরু করে দিয়েছেন বলে জানালেন সেখানকার কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি। বিজেপিও এই ঘটনার নিন্দা করতে ছাড়েনি। তবে শুধু বিরোধী দলের নেতারাই নয় এই ঘটনা গ্রহণযোগ্য না বলেই মনে করছেন সেখানকার তৃণমূলের ব্লক প্রেসিডেন্ট মানিক দাস। তিনি জানিয়েছে 'এই ঘটনা কখনই গ্রহণযোগ্য নয়, তৃণমূল এর ব্যবস্থা নেবে'। 

Related Video