এবার দল ভাঙনের মুখে সিপিএম, দল ছাড়তে পারেন হলদিয়ার বিধায়ক তাপসী মণ্ডল, জেলা সম্পাদক নিরঞ্জন সীহির বিরুদ্ধে তৃণমূলের হয়ে কাজ করার অভিযোগ। সম্প্রতি বিজেপি যোগ দিয়েছেন তাপসীর স্বামী।
- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- Election Live Update- এবার ভাঙনের মুখে সিপিএম, দল ছাড়তে পারেন হলদিয়ার বিধায়ক তাপসী মন্ডল
Election Live Update- এবার ভাঙনের মুখে সিপিএম, দল ছাড়তে পারেন হলদিয়ার বিধায়ক তাপসী মন্ডল
ভোটের মুখে দল ছাড়লেন শুভেন্দু, জিতেন্দ্র। লম্বা লাইনে পিছনে আরও অনেকে। তৃণমূলের বিদ্রোহী নায়ক নন্দীগ্রামের বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ায় রাজ্য রাজনীতিতে বহু প্রতিক্ষিত জল্পনার অবসান ঘটেছে, পাশাপাশি এ জল্পনাও দানা বেঁধেছে যে তিনি কতজনকে নিয়ে দলবদল করবেন। এদিকে শুক্রবার ফের কালীঘাটের বাড়িতে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসতে পারেন মমতা। অপরদিকে, মনে করা হচ্ছে শনিবার-ই বিজেপি-তে যোগ দেবেন শুভেন্দু। অমিত শাহ-র সভাতেও তাঁর যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে সূত্রের খবর।
- FB
- TW
- Linkdin
গঙ্গার ভাঙনে জমি হারানো অসহায় কৃষকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন এবং তাঁদের সমস্যার কথা শুনলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত। সঙ্গে ছিলেন মালদা উত্তর-এর সাংসদ শ্রী খগেন মুর্মু এবং নির্ভয় দিদি।
বিজেপির পতাকা তৈরিতে হাত লাগালেন রাজ্য বিজেপি সাধারণ সম্পাদিকা এবং হুগলির সাংসদ শ্রীমতি লকেট চ্যাটার্জি। দলের প্রতি ভালোবাসার এক অদ্ভুত নিদর্শন পেশ করলেন বিজেপি নেত্রী লকেট চ্যাটার্জি। আজ কর্মসূচিতে যাওয়ার পথে তিনি দেখেন রাস্তার উপর বিজেপির পতাকা লাগানোর কাজ চলছে। বিজেপির মহিলা সদস্যারা পতাকা বাঁধছিলেন। দেখতে পেয়েই গাড়ি থেকে নেমে পতাকা বাঁধার কাজে হাত লাগান তিনিও।
শুক্রবারই দুদিনের রাজ্য সফরে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। শনিবার মেদিনীপুর শহরে জনসভা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। মেদিনীপুর কলেজ মাঠে মঞ্চ প্রস্তুতির কাজ চলছে জোরকদমে। সকাল থেকেই মাঠ পরিদর্শনে এসপিজি কর্তারা, রয়েছেন জেলা পুলিসের আধিকারিকরাও।
পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান আসছেন দুর্গাপুরে। মাননীয় মন্ত্রী দুর্গাপুরের বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।
তৃণমূলের ভাঙণে মমতাকে খোঁচা দিলেন অমিত মালব্য। একেই 'গেল গেল রব' উঠেছে তৃণমূলের অন্দরেই। বাইরে সদলবলে তৃণমূলের সরকারের ভাঙণের অপেক্ষায় বিজেপি। ঠিক এমন সময়ই ঢিমে আঁচে হাওয়া দিলেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য বলেছেন,' যে হারে তৃনমুল বিধায়কদের মধ্যে পদত্যাগের হিড়িক লেগেছে, পিসিকে না শেষ পর্যন্ত পদত্যাগ সংগ্রহ দপ্তর খুলতে হয় তাঁর অফিসে।'
২০২১ সালের নির্বাচনের ভোটার কার্ডের নামের তালিকা তৈরীর কাজ শুরু হলো নদীয়ার কৃষ্ণগঞ্জের মাজদিয়া হাইস্কুলে। শুক্রবার সকাল থেকেই নতুন ভোটারদের লম্বা লাইন চোখে পড়ল। বিবাহসূত্রে অন্যত্র ভোটার কার্ড ট্রান্সফার করতে এসেছেন অনেক মহিলাদের দেখা যায়। এমনকি ভোটার লিস্টে নাম আছে কিনা তা দেখে নিতে এসেছেন অনেকেই। আজ থেকে শুরু হলেও সাত দিনব্যাপী এই প্রক্রিয়া চলবে বলে জানা গেছে। বিভিন্ন ওয়ার্ড ভিত্তিক সংশোধন প্রক্রিয়া শুরু হল এদিন। বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মীদের মধ্যে তৎপরতা ছিল।
কমিয়ে নেওয়া হয়েছিল নিরাপত্তা। একের পর এক পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। এবার পাশে দাঁড়ালো কেন্দ্র। দেওয়া হল জেট ক্যাটাগরির সুরক্ষা।
অমিত শাহের সফরের দিনেই NRC বিরোধী মহামিছিল কলকাতায়। ১৯ ডিসেম্বর শনিবার 'নো এনআরসি' সংগঠন এই মিছিলের ডাক দিয়েছে। মৌলালীর কাছে রামলীলা ময়দান থেকে বেরোবে এনআরসি, সিএবি, এনপিআর বিরোধী মহামিছিল। এই মহামিছিলের পক্ষে প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সেন্টাল কনভেইনিং কমিটি।
রাজনৈতিক মহলে টানটান উত্তেজনা। তৃণমূল থেকে ইস্তফা দিলেন আরও এক বিধায়ক। এবার দল থেকে ইস্তফা দিলেন ব্যারাকপুরের বিধায়ক শিলভদ্র দত্ত। দু'দিনের মধ্যে এই নিয়ে তিনজন দল থেকে ইস্তফা দিলেন।
দিল্লিতে জরুরি ভিত্তিতে রাজ্যের মুখ্যসচিব ও ডিজিপি-কে তলব, সন্ধে ৫.৩০টায় রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে বৈঠকে বসবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সচিব
কলকাতার কেষ্টপুরে তৃণমূল কার্যালয়ে আগুন। বিজেপিই আগুন লাগিয়েছে বলে অভিযোগ। ঘটনাস্থলে দমকলের ২ টি ইঞ্জিন এসেছে। পৌছে গিয়েছে বাগুইআটি থানার পুলিশ। যদিও বিজেপি এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া জানায়নি। কেষ্টপুরের সিদ্ধার্থনগরে তৃণমূলের বিদায়ী কাউন্সিলর বিকাশ নস্করের কার্যালয়ে আগুন লেগেছে। উল্লেখ্য, একের পর এক তৃণমূল নেতার ইস্তফায়, বিজেপিতে যোগ দেওয়াতে চাপ নিতে পারছে না তৃণমূল, তাই কি অভিযোগের তীর সব সময় বিজেপির দিকে, প্রশ্ন উঠেছে ইতিমধ্য়েই রাজনৈতিক মহলে।
৭ নেতাকে রাজ্যে বড় দায়িত্ব দিয়ে পাঠাচ্ছে দিল্লি। তালিকায় রয়েছেন কেপি মৌর্য, গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত, প্রল্হাদ প্য়াটেল, সঞ্জীব বালিয়াঁ, অর্জুন মুন্ডা, মনসুখ মন্দাভিয়া ও নরোত্তম। ভোটের আগেই বাংলায় কোপ কেন্দ্রের।
এবার পুরুলিয়া ভাঙন। দল ছাড়লেন রঘুনাথ পুরসভার প্রাক্তন পুরপ্রধান ভবেশ চট্টোপাধ্যায়। জেলা সম্পাদকের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকেও ইস্তফা দিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, শুভেন্দু অনুগামী বলেই পরিচিত বর্ষীয়ান এই প্রাক্তন নেতা।
জিতেন্দ্র বিজেপিতে এলে মেনে নিতে পারবেন না, সাফ জানালেন বাবুল। এদিকে ইস্তফা দেওয়ার পর বিজেপি ছাড়া গতিও নেই জিতেন্দ্রর। একদিকে দলে থাকাকালীন ফিরহাদ বাধা হয়ে দাড়িয়েছিল। এবার নতুন ট্রেনে চাপার আগেই পুরোনো ভূলের মাশুল গুণতে হবে নাতো জিতেন্দ্রকে,চাপান উতোর রাজনৈতিক মহলে। ঠিক কী কারণে জিতেন্দ্র থেকে মুখ সরিয়েছেন বাবুল, জেনে নেওয়া যাক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর মুখ থেকেই।
জিতেন্দ্র প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় বলেছেন, 'যাঁরা এতদিন আসানসোলের বিজেপি কর্মীদের উপরে অত্য়াচার করেছেন, যাঁরা কয়লা-বালির অবৈধ লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত ছিল, তাঁরা বিজেপিতে এলে মন থেকে মনে নিতে পারবেন না।'
বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর বিধানসভা থেকে বেরিয়েই শুভেন্দু অধিকারী কাঁথিতে না ফিরে শুভেন্দু যান কাঁকসায় সুনীল মণ্ডলের বাড়িতে। বিক্ষুব্ধ তৃণমূল সাংসদ সুনীল মণ্ডলের কাঁকসার বাড়িতে শুভেন্দু ছাড়াও ছিলেন পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক জিতেন্দ্র তিওয়ারি, কালনার তৃণমূল বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডু। তাছাড়াও ছিলেন কর্নেল দীপ্তাংশু চৌধুরী, পূর্ব বর্ধমানের জেলা পরিষদের সদস্য নুরুল হাসান, দুর্গাপুর পৌরসভার ৪ নম্বর বোরো চেয়ারম্যান চন্দ্রশেখর বন্দোপাধ্যায়, গুসকরা পৌরসভার প্রাক্তন কাউন্সিলর নিত্যানন্দ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর দাবী অনুযায়ী অন্তত ৬০ জন বিধায়ক যোগ দেবেন বিজেপিতে।