- তৃণমূলের রাজ্য কমিটিতে শতাব্দী রায়
- তারপরেও উন্নয়ন পর্ষদে থাকতে চাইছেন না
- সেখানে তাঁর মতামতের জায়গা বলে দাবি
- কী কারনে এই মন্তব্য করলেন বীরভূমের সাংসদ
আশিস মণ্ডল, বীরভূম- সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করতে বাধা পাচ্ছেন। নির্বাচনের আগে দল তাঁকে ডাকছে না। দিন কয়েক আগে দলের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন বীরভূমের তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়। তারপরই, তাঁর মানভঞ্জনের চেষ্টায় আসরে নামেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায় ও কুণাল ঘোষ। দলের প্রতি আস্থা জানিয়ে নতুন করে ফেসবুক পোস্ট করেন শতাব্দী।
আরও পড়ুন-ভোটের আগে রাজ্যে ঝড় তুলতে চাই বিজেপি, বাংলা জুড়ে ৫টি রথযাত্রার আয়োজন
“তারাপীঠ রামপুরহাট উন্নয়ন পর্ষদে আমি থাকতে চাইছি না। কারন ওখানে আমার মতামত দেওয়ার কোন জায়গা নেই। কাজের ক্ষেত্রে আমার কোন মতামত যদি আলোচনা পর্যায়েই না পৌঁছয়,তাহলে পদ কেন আটকে রাখব”। রবিবার রামপুরহাটে এসে একথা বলেন বীরভূম সাংসদ শতাব্দী রায়। এদিন সকালে ব্যক্তিগত কারণে রামপুরহাটে আসেন তিনি। তবে তাঁর কাছাকাছি কোন তৃণমূল নেতাদের দেখা যায়নি। কৃষিমন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় এক সময় শতাব্দীর ছায়াসঙ্গী হয়ে থাকলেও এদিন তাঁকে দেখা যায়নি। তবে এদিন তাঁর মান অভিমানের কথা খোলাখুলি বললেন শতাব্দী।
আরও পড়ুন-লক্ষ্য অধিকারীদের জবাব, সোমে নন্দীগ্রামে মমতার হাইভোল্টেজ সভা, পাল্টা পথে নামছে শুভেন্দু
তারাপীঠ রামপুরহাট উন্নয়ন পর্ষদ প্রসঙ্গে তিনি বলেন,“ওখানে আমি দু’বার পদত্যাগ করতে চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছিলাম। কিন্তু গ্রহণ করা হয়নি। ওখানে থাকার কোনও মানে হয় না”। রাজ্য সহ সভাপতির দায়িত্ব দেওয়ায় তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। তাঁরা আমার উপর ভরসা রেখেছেন। তাই দলের দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি শুধু জেলা নয়, সারা রাজ্যেই দলের হয়ে প্রচার করব”।
Read Exclusive COVID-19 Coronavirus News updates, from West Bengal, India and World at Asianet News Bangla.
খেলুন দ্য ভার্চুয়াল বোট রোসিং গেম এবং চ্যালেঞ্জ করুন নিজেকে। கிளிக் செய்து விளையாடுங்கள்
Last Updated Jan 17, 2021, 7:26 PM IST