সংক্ষিপ্ত
- নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ তৃণমূল
- মূল অভিযোগ কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে
- কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ
- অভিযোগ রয়েছে ইভিএম নিয়েও
নির্বাচন সংক্রান্ত একগুচ্ছ অভিযোগ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হল তৃণমূল কংগ্রেস। প্রথম ও দ্বিতীয় দফার ভোট সাঙ্গ হয়েছে। দুই পর্বেই বিক্ষিপ্ত কিছু অশান্তির ঘটনা সামনে এসেছে। সমস্ত অভিযোগ নিয়েই কমিশনের অফিসে আসেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা। দলে ছিলেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়, নয়না দাস, প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী যশবন্ত সিনহা। প্রতিনিধিরা জানিয়েছে প্রথম ও দ্বিতীয় দফায় দায়ের হওয়া সমস্ত অভিযোগ খতিয়ে দেখার পাশাপাশি উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানান হয়েছে। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর যেসব কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান গয়েছে তাদের ক্ষেত্রেও উপযুক্ত ব্যবস্থ নিতে হবে বলেও জানান হয়েছে।
প্রথম ও দ্বিতীয় দফায় এখনও পর্যন্ত একাধিক অভিযোগ দায়ের হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত সবথেকে বেশি অভিযোগ উঠেছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। পাশাপাশি রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধেও অভিযোগ তোলা হয়েছে। এদিন তৃণমূলের প্রতিনিধি দল বলেছে নির্বাচনের প্রবিত্রতা বজায় রাখতে ও অইন অনুসারে দলমত নির্বিশেষে কাজ করার জন্য অবিলম্বের সিআরপিএফকে নির্দেশ দেওয়া জরুরি। তৃণমূলের প্রতিনিধিরা ইভিএম-কেও একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে তুলে ধরেছেন। একই সঙ্গে বিজেপি ভোট সন্ত্রাস চালাচ্ছে বলেও অভিযোগ করা হয়েছে।
কমিশনের অফিস থেকে বেরিয়ে এসে তৃমণূল নেতা সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন যে, সাধারণ মানুষের মূল অভিযোগই কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। অনেকেই অভিযোগ করছেন কেন্দ্রীয় বাহিনী বিজেপি প্রার্থীদের হয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে। অন্যদিকে বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতাদের দাবিরও জবাব দিয়েছে তৃণমূল। নরেন্দ্র মোদী থেকে অমিত শাহ বিজেপির দুই শীর্ষ নেতৃত্ব একাধিকবার দাবি করেছেন যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নন্দীগ্রাম থেকে হেরে যাবেন। এদিন তৃণমুল স্পষ্ট করে জানিয়েছে সেরকম কোনও সম্ভাবনা নেই। মমতাই জিতছেন। প্রথম দুই দফায় তাদের ফল ভালো হবে বলেও জানান হয়েছে। অন্যদিকে বিজেপির দাবি কেন্দ্রীয় কেন্দ্রী প্রথম দুদফায় ৬০ আসনে নির্বাচন হয়েছে তার মধ্যে ৫৬টি আসন তারা পাবে।
মোদী সরকারের কিছু প্রকল্প, যার লক্ষ্য মহিলাদের স্বনির্ভরতা ...
'ভোট গ্রহণ ব্যাহত হয়নি', নন্দীগ্রামের বয়াল নিয়ে কমিশনের রিপোর্টে খারিজ মমতার দাবি ...