- 'কেন্দ্রীয় রাজনীতি হচ্ছে দখলের রাজনীতি'
- 'শাহ বিবেকানন্দ মানলে দিল্লিতে রায়ট হত না'
- বিবেকানন্দের গলায় মালা পরাতেই মেজাজ হারালেন ফিরহাদ
- এদিকে শাহ-র সভায় তৃণমূল ছেড়ে একাধিক বিধায়কের বিজেপিতে যোগ
বিবেকানন্দের গলায় অমিত শাহ মালা পরাতেই আর মেজাজ ধরে রাখতে পারলেন না ফিরহাদ। তৃণমূলের ভরাডুবির দিনে ফের শাহকে আক্রমণ করলেন তিনি। শনিবারের দুপুর যে ' মা-মাটি-মানুষের সরকারের কাছে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে তা সন্দেহ নেই মত রাজ্য-রাজনীতিতে।
অমিত শাহ আক্রমণ করে পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, 'যারা নীতি ভ্রষ্ট তাঁদের নিয়ে কিছু বলতে চাই না। আমরা সুভাষ বাদ নিয়ে বড়ো হয়েছি অথচ গান্ধী হত্যাকারীদের সঙ্গে চলে গেলাম। শুধু ধান্দা করার জন্য রাজনীতি হয় না। সিবিআই এবং ইডি-র ভয়ে চলে গেলাম, পাল্টি হয়ে গেলাম, এটা হতে পারে না। রাজনীতি করতে গেলে ভয় পেলে হবে না সাহস রাখতে হবে। কেন্দ্রীয় রাজনীতি হচ্ছে দখলের রাজনীতি। বাংলা দখল করা মূল উদ্দেশ্য।'
অপরদিকে, ফিরহাদ আরও বলেন,' বাংলাতে দিল্লী, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশের শাসন চলবে। আর বাংলার মানুষ মাথা নত করে থাকবে। অমিত শাহ নিয়ে আমার তো অদ্ভুত লাগছে যারা বিবেকানন্দ এর আদর্শ যারা মানে না, তারা এসে বিবেকানন্দের গলায় মালা দিচ্ছে। যদি অমিত শাহ বিবেকানন্দ মানত তাহলে গুজরাটে দাঙ্গা হতো না. দিল্লিতে রায়ট হত না। রাজনীতির জন্য ধর্মকে ব্যবহার করা, বিবেকানন্দ এর বাড়িতে যাওয়াটা লোক দেখানো, এরা কি করতে চাইছে সেটা বাংলার মানুষ ভালো বুঝতে পড়ছে।'
Read Exclusive COVID-19 Coronavirus News updates, from West Bengal, India and World at Asianet News Bangla.
খেলুন দ্য ভার্চুয়াল বোট রোসিং গেম এবং চ্যালেঞ্জ করুন নিজেকে। கிளிக் செய்து விளையாடுங்கள்
Last Updated Dec 19, 2020, 2:28 PM IST