সংক্ষিপ্ত
- মেদিনীপুরে কৃষক পরিবারে মধ্যাহ্নভোজ ছিল শাহ-র
- এরই সঙ্গে উঠে আসে দিল্লির কৃষকদের আন্দোলনের বিষয়
- মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে লাগাতার প্রতিবাদ করছেন মমতা
- এই বিষয়ে নিজের মতামত সাফ জানালেন শাহ
অমিত শাহের সভার পরেই তৃণমূলের ভরাডুবি। শাহ-র মেদিনীপুরের সভাই যে বাংলার সরকারের ভাগ্য নির্ধারণ করে দিল, তা বলার আর অপেক্ষা রাখে না। এতদিনের বাকযুদ্ধ শেষে অ্যাক্টিভ হয়ে দাঁড়াল। এক সভা করেই বাজিমাত করল বিজেপি। তবে মেদিনীপুরে কৃষক পরিবারে মধ্যাহ্নভোজ করার সঙ্গে সঙ্গে দিল্লির কৃষকদের লাগাতার আন্দোলনের বিষয়টিও উঠে এল। কী বললেন অমিত শাহ।
আরও পড়ুন, 'শাহ যদি বিবেকানন্দ মানত, গুজরাটে দাঙ্গা হত না', তৃণমূলের ভরাডুবিতে মেজাজ হারালেন ফিরহাদ
একদিকে দিল্লিতে তামাম কৃষকপরিবার কৃষি বিলের বিরুদ্ধে আন্দোলন জারি রেখেছে। এদিকে অপরদিকে বাংলায় এসে অমিত শাহ মেদিনীপুরে সেই কৃষক পরিবারেই মধ্যাহ্নভোজ সারলেন। অথচ ইতিমধ্য়েই অনেকবার বৈঠক হয়েছে, প্রধান মন্ত্রীও অ্যাপিল করেছেন। কৃষকরা তো কৃষিবিল প্রত্যাহার না করা অবধি আন্দোলন করে যাচ্ছে। তাহলে এর সমাধান কি, এই প্রসঙ্গ উঠতেই অমিত শাহ সংবাদমাধ্যকে জানালেন, কৃষকভাইদের সরকারের সঙ্গে এবিষয়ে আরও কথা বলা উচিত। নিশ্চয়ই এর সমাধান বেরোবে।
এরপরেই আসে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর প্রসঙ্গ। কারণ এই মুহূর্ত ডেরেক ও ব্রায়ানের ফোন থেকেই দিল্লির আন্দোলনকারী কৃষকদের সঙ্গে কথা হোক কিংবা বাংলা থেকে সরসরি প্রতিবাদ করেই হোক, কৃষিবিলের বিরোধিতা করে পদক্ষেপ আগেই নিয়েছেন মমতা। এবং মমতা দেশের প্রথম মহিলা মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে প্রতিবাদ তুলেছেন, সেক্ষেত্রে খুব ভেবে চিন্তে প্রতিক্রিয়া দিলেন শাহ। অমিত শাহ বলেন, গণতন্ত্রের মধ্যে কেউ চাইলে অবশ্যই কেউ কথা বলতে পারেন বলেই কৃষি বিল বিতর্কের আগুনে জল ঢালেন তিনি।