সংক্ষিপ্ত
সিলেবাস অনুযায়ী। প্রায় ১১ বছর পর বদল আনা হয়েছে উচ্চমাধ্যমিকের সিলেবাসে। এবছর মাধ্যমিক দিয়ে একাদশ শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হওয়া সকল পড়ুয়ারা নতুন সিলেবাসে পড়াশোনা শুরু করবে। সেই তালে তাল মিলিয়ে একের পর এক পদক্ষেপ নিচ্ছে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় রাজ্যের স্কুল গুলিতে একাদশ অথবা দ্বাদশ শ্রেণীতে বিভিন্ন বিষয়ে পড়ানোর জন্য শিক্ষক-শিক্ষিকার অভাব রয়েছে। যেই কারণে পছন্দের বিষয় বেছে নিতে অন্য স্কুলে যেতে হয় অথবা নিজেদের পছন্দের বিষয় ছেড়ে অন্য বিষয় নিয়ে পড়া চালিয়ে যেতে হয়। উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ সূত্রে খবর, এই সমস্যার সমাধান করতেই এবার নয়া উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
এই বছর থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পড়াশুনা শুরু হতে চলেছে সম্পূর্ণ নতুন সিলেবাস অনুযায়ী। প্রায় ১১ বছর পর বদল আনা হয়েছে উচ্চমাধ্যমিকের সিলেবাসে। এবছর মাধ্যমিক দিয়ে একাদশ শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হওয়া সকল পড়ুয়ারা নতুন সিলেবাসে পড়াশোনা শুরু করবে। সেই তালে তাল মিলিয়ে একের পর এক পদক্ষেপ নিচ্ছে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনার জন্য শিক্ষক-শিক্ষিকার অভাব রয়েছে রাজ্যের স্কুল গুলিতে। বারংবার একই অভিযোগ তুলে এসেছেন অভিভাবকেরা।
সংসদ সূত্রে জানা যাচ্ছে, এবার থেকে যদি কোন স্কুলে কোনো নির্দিষ্ট বিষয় পড়ানোর জন্য শিক্ষক না থাকেন তাহলে নিকটবর্তী কোন স্কুল থেকে শিক্ষকদের সেই স্কুলে নিয়ে আসা হবে। আবার দুই স্কুলের পড়ুয়াদের একসঙ্গে পড়ানোর ব্যবস্থাও করা হতে পারে। এভাবেই শিক্ষক শিক্ষিকাদের ঘাটতি পূরণের জন্য ক্লাস্টার পদ্ধতি অনুসরণ করা হতে পারে বলেই খবর সামনে আসছে।
এই ক্লাসটার পদ্ধতিতে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের অভাব পূরণের পাশাপাশি কলেজের অধ্যাপকদেরও পড়ানোর জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করা হতে পারে। এখনও পর্যন্ত এই নিয়ে আনুষ্ঠানিক কিছু না বললেও সংসদ সূত্রে এই নয়া আপডেট মিলেছে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।