- Home
- West Bengal
- Kolkata
- রাজ্যপালের 'হাতেখড়ি' অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবি পোস্ট করলেন অভিনেত্রী
রাজ্যপালের 'হাতেখড়ি' অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবি পোস্ট করলেন অভিনেত্রী
- FB
- TW
- Linkdin
প্রজাতন্ত্র দিবসের দিনই রাজভবনে বাংলা ভাষায় হাতেখড়ি হল রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের। উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে একাধিক টলি তারকারাও।
প্রজাতন্ত্র দিবসের সন্ধ্যায় রাজ্যপালের 'হাতেখড়ি' অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত ছিলেন অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তও। বৃহস্পতিবারই সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবি শেয়ার করলেন অভিনেত্রী।
উপস্থিত ছিলেন আরও অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। এদিন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করতেও দেখা যায় ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকে।
বৃহস্পতিবার নিজের অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল থেকে সেই ছবি শেয়ার করেন অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।
একে প্রজাতন্ত্র দিবস তার উপর সরস্বতী পুজো। আল্পনায় সেজে উঠল গোটা রাজভবন। আজই রাজভনে অনুষ্ঠিত হতে চলছে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের হাতেখড়ি। বাংলা ভাষা শিক্ষার পথে প্রথম পদক্ষেপ। এর আগেই বাংলা ভাষার প্রতি তাঁর অনুরাগের কথা জানিয়েছিলেন রাজ্যপাল।
শুধু নিজে নয় পরিবারের সদস্যদেরও বাংলা শেখাতে চান তিনি। রাজ্যপালের ইচ্ছেকে সম্মান জানিয়েই আজ রাজভবনে 'হাতেখড়ি' অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হল। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। শুধু তাই নয় আমন্ত্রণ পত্র পাঠানো হয়েছিল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকেও।
নিজেকে 'বাংলার দত্তক পুত্র' বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি। বড়দিনেও বাংলায় বই লেখার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন তিনি। নিখিল ভারত বঙ্গ সাহিত্য সম্মেলনের শতবর্ষ উদ্যাপনের অনুষ্ঠানে এসে রাজ্যপাল বলেছিলেন,'এই বাংলা সোনার বাংলা। এখানে শিল্প সাহিত্য, সংস্কৃতির বিস্তর চর্চা হয়।'
শুধু তাই নয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাবুলিওয়ালা গল্প ও সেই গল্পের মুখ্য চরিত্র 'মিনি' কী ভাবে তাঁর মনে দাগ কেটেছে সে অনুভূতিও তিনি ব্যক্ত করেছেন। তিনি আরও বলেছিলেন, 'বাংলার এই সাহিত্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে আমি অনেক দিন ধরেই পরিচিত। আমাকে এই বাংলা বহু কাজে উদ্বুদ্ধ করেছে। '
তিনি বলেছেন। চেহারায় মালয়ালি হলেও তিনি মন থেকে বাঙালি। তাঁর বাবা সুভাষচন্দ্র বসুর ভক্ত ছিলেন বলেও জানিয়েছেন। তিনি আরও,'বাংলা আজ যা ভাবে গোটা দেশ সেটাই ভাবে। আগামী দিনে এই বাংলাই ভারতকে পথ দেখাবে।'