- Home
- West Bengal
- Kolkata
- রাজ্যজুড়ে এসআইআর বিরোধিতায় ফের পথে মমতা, মঙ্গলে বনগাঁয় সভা করবেন মুখ্যমন্ত্রী
রাজ্যজুড়ে এসআইআর বিরোধিতায় ফের পথে মমতা, মঙ্গলে বনগাঁয় সভা করবেন মুখ্যমন্ত্রী
Mamata Banerjee On SIR: এসআইআর ইস্যুতে ফের পথে নামতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কবে রাস্তায় নামছেন তৃণমূল সুপ্রিমো? বিস্তারিত জানতে দেখুন সম্পূর্ণ ফটো গ্যালারি…

ফের পথে নামবেন মুখ্যমন্ত্রী
রাজ্যে চলছে ভোটার তালিকা বিশেষ নিবিড় সমীক্ষা বা এসআইআর-এর কাজ। ফের এর প্রতিবাদে পথে নামতে চলেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে এবার উত্তর ২৪ পরগনা জেলার সীমান্তবর্তী অঞ্চল বনগাঁ শহরে এই মিছিল করবেন তিনি। এর আগে অবশ্য কলকাতার রাজপথে এসআইআর বিরোধিতায় প্রতিবাদ সভা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
মঙ্গলবার বনগাঁয় সভা মুখ্যমন্ত্রীর
আগামী মঙ্গলবার অর্থাৎ ২৪ নভেম্বর দুপুরে বনগাঁয় সভা করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরবর্তীতে চাঁদপাড়া থেকে ঠাকুরনগরের দিকে ৩ কিলোমিটার পদযাত্রা করবেন। মুখ্যমন্ত্রীর আসা নিয়ে বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সহ নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রাক্তন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। মুখ্যমন্ত্রীর হেলিপ্যাড করা হবে চাকদা রোডের প্রতাপগড় মাঠে। হেলিপ্যাড এর জায়গা পরিদর্শন করেন তৃণমূল নেতৃত্ব।
কী বলছে জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব
এই বিষয়ে বনগাঁর জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস বলেন যে, ‘’বালুদার (জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এই নামেই পরিচিত) সঙ্গে দিদি কথা বলেন। তিনি জানান, বনগাঁয় সভা করতে চান। মঙ্গলবার দুপুর ১টার সময়ে ত্রিকোণ পার্কে সভা। তার পরে চাঁদপাড়া থেকে ঠাকুরনগর পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার পদযাত্রা করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।''
মানুষের পাশে থাকার বার্তা
বিশ্বজিৎ দাস আরও জানিয়েছেন যে, এসআইআরের বিরুদ্ধে প্রতিবাদেই এই কর্মসূচি করছেন মমতা। তাঁর কথায়, ‘‘এখানে ও পার বাংলার মানুষ বেশি। মতুয়া, তফসিলি মানুষজন রয়েছেন। এসআইআরকে সামনে রেখে ভয় দেখানো হচ্ছে। মানুষ আতঙ্কিত। আত্মঘাতী হচ্ছেন। মুখ্যমন্ত্রী প্রথম থেকেই এই নিয়ে মানুষের পাশে থাকার বার্তা দিচ্ছেন। সেই বার্তা দিতে আসছেন এখানে।’’
এসআইআর নিয়ে মমতার অভয় বাণী
তৃণমূল কংগ্রেস বারবার নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সময়সীমা বাড়িয়ে দেওয়ার এবং নির্বাচনের আগে অতিরিক্ত ক্ষেত্র যাচাইয়ের কাজ করার অভিযোগ করেছেন। শাসক দল বলছে যে দীর্ঘ কর্মঘণ্টা, ভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা এবং সময়সীমা পূরণের চাপের কারণে অনেক কর্মী দুর্দশায় রয়েছেন। তবে মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

