বালিগঞ্জ উপনির্বাচনে জয়ের পর মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়কে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়ো। ভোটের ব্যবাধান নিয়ে চিন্তিত নন বাবুল। তাঁর দাবি উপনির্বাচনে যে পরিমাণ ভোট পড়েছে, তাতে ওই ব্যবধান থাকাটাই স্বাভাবিক। এদিন ২০ হাজার ৩০ ভোটে জয়ের পর বাবুল আরও জানান, ২০ হাজারের বেশি ব্যবধান থাকাটা খারাপ নয়। তিনি বলেন, উপনির্বাচনে ৪১ শতাংশ ভোট পড়েছে। তাই হিসেব করেই তিনি প্রথম থেকেই বলে এসেছেন, ২০ হাজার ভোটে জিতবে, আর সেটাই হয়েছে।
- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- Live By-Elections Results- আসানসোল-বালিগঞ্জে তৃণমূলের জয়জয়কার, সবাইকে অভিনন্দন জানালেন মমতা
Live By-Elections Results- আসানসোল-বালিগঞ্জে তৃণমূলের জয়জয়কার, সবাইকে অভিনন্দন জানালেন মমতা
আজ বালিগঞ্জ বিধানসভা এবং আসানসোল লোকসভা উপনির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন। ইতিমধ্য়েই বালিগঞ্জ বিধানসভা এবং আসানসোল লোকসভা উপনির্বাচন কেন্দ্রে প্রার্থীদের ভাগ্যনির্ধারণের যন্ত্র ইভিএম মেশিন এখন স্ট্রং রুমে রয়েছে। স্ট্রং রুমের পাহাড়ায় রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে স্ট্রংরুমকে।
- FB
- TW
- Linkdin
পশ্চিমবঙ্গে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই। আসানসোলে ভোট হল কোথায়। বিজেপির ভোটাররা তো আসতেই পারেননি। ভোট করানো হয়েছে। গতবারের তুলনায় দেখতে গেলে কী এমন ভোট পড়েছে। তৃণমূলের জয় মানতে নারাজ দিলীপ ঘোষ।
'অজুহাত দেব না, ভোটে হেরে বললেন আসানসোল লোকসভা উপনির্বাচনের প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পাল। এদিন গণনার শুরতেও হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছিল শত্রুঘ্ন ও অগ্নিমিত্রার। তবে সকাল পেরিয়ে বেলা পড়লেই দুজনের ভোটের ব্যাবধান বাড়তে থাকে। অনেক বড় ব্যবধানে এগোতে থাকেন তৃণমূল প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহা। তবে এদিন হার স্বীকার করে অগ্নিমিত্রা বলেন, 'জনাদেশ মাথা পেতে নিতে হবে। কেন্দ্রীয় বাহিনী কাজ করছে। অজুহাত দেব না। রিগিং হয়েছে বা কিছু হয়েছে বলব না। আত্মসমীক্ষা দরকার। তবে আসানসোল দক্ষিণে একটা অংশে সন্ত্রাস হয়েছে' বলে জানিয়েছেন বিজেপি নেত্রী।
২০১৯ সালে বাবুল সুপ্রিয়ো আসানসোল লোকসভা কেন্দ্র থেকে ১ লক্ষ ৯৭ হাজার ৬৩৭ ভোটে জয় করেছিলেন বাবুল সুপ্রিয়। শত্রুঘ্ন সিনহা সেই রেকর্ডও ভেঙে দিয়েছেন। এখনও অবধি পাওয়া খবরে তৃণমূল কংগ্রেস ২ লক্ষ ১১ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছে।
ফুল বদলের পরেও বালিগঞ্জে বড় ভোটের ব্যবাধানে জয়ী বাবুল সুপ্রিয়ো। ২০ হাজার ৩৮ ভোটে জয়ী হয়েছেন তিনি। দ্বিতীয় স্থানে আছেন সিপিআইএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম। এবং তৃতীয় স্থানে বিজেপি প্রার্থী কেয়া ঘোষ।
উপনির্বাচনে ভালো ফল আসার জন্য আসানসোল-বালিগঞ্জবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন 'এই জয় নববর্ষের উপহার।'
বালিগঞ্জ উপনির্বাচনে সতেরো রাউন্ড শেষে ১৫ হাজার ৩৮৬ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী বাবুল সু্প্রিয়। তিনি মোচ প্রাপ্ত ভোট পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৯৫১। সিপিআইএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম পেয়েছেন ২৯ হাজার ৫৬৫ ভোট। এবং বিজেপি প্রার্থী কেয়া ঘোষ পেয়েছেন ১০ হাজার ৭১৯ ভোট।
বালিগঞ্জে সংখ্যালঘু অধ্যুষিত ৬৪ এবং ৬৫ নং ওয়ার্ডে পিছিয়ে গেল তৃণমূল। বালিগঞ্জ উপনির্বাচনে এটা নিঃসন্দেহে বড় ধাক্কা।
সানসোলে ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহা । ৭ বিধানসভায় পিছিয়ে গেল বিজেপি। নিজের আসানসোল দক্ষিণ কেন্দ্রেই পিছিয়ে বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পাল।
আসানসোলে ৮৬ হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়ে তৃণমূলের শত্রুঘ্ন সিনহা। তবে কি এবার বিজেপির দুইবারের জয়ী আসন দখল করতে চলেছে তৃণমূল, প্রশ্নের মুখে অপেক্ষায় সারা বাংলা।
বালিগঞ্জে তিন নম্বরে নেমে গিয়েছে বিজেপি। সেখানে প্রায় ৩৫ শতাংশ ভোট টেনেছে বাম। কমেছে এক ধাক্কায় তৃণমূলের ভোট। তাতেই নৈতিক জয় দেখছেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সুকান্ত বলেন, 'তৃণমূলের সংখ্যা লঘু ভোট কমছে, আগামী দিনে আরও কমবে।'
আসানসোলে এক লাখের লিড পেলেন তৃণমূল প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহা, দ্বিতীয় বিজেপি প্রার্থী অগ্মিমিত্রা পাল
১২ রাউন্ড শেষে তৃণমূলের বাবুল সুপ্রিয়োর প্রাপ্ত ভোট ৩৩ হাজার ৬৬০ এবং সিপিএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিমের প্রাপ্ত ভোট ২৫ হাজার ৪৭৩ ভোট। বুদ্ধদেবের ওয়ার্ডে তৃণমূলকে হারালেন এই বামপ্রার্থী। কংগ্রেসকে হারিয়ে তৃতীয় স্থানে উঠে এল এবার বিজেপি।কেয়া ঘোষের প্রাপ্ত ভোট ৫ হাজার ৪৩৮।
বালিগঞ্জে দশম রাউন্ড শেষে বাবুলকে জোর টক্কর সায়রার। বালিগঞ্জে দশম রাউন্ড শেষে বাবুল পেয়েছেন ২৮ হাজার ৬৩৫ ভোট এবং লাগাতার টক্কর দিয়েছেন সায়রা শাহ হালিম। তার প্রাপ্ত ভোট ২০ হাজার ৭৬৩ টি। কংগ্রেস ৪ হাজার ৯২ এবং বিজেপি প্রার্থী কেয়া ঘোষ ৩ হাজার ৬২১ ভোট।
সপ্তম রাউন্ড শেষে বালিগঞ্জে এগিয়ে বাবুল সুপ্রিয়। তবে সপ্তম রাউন্ড শেষেও দ্বিতীয় স্থান ধরে রাখল সায়রা শাহ হালিম। সপ্তম রাউন্ড শেষ বাবুল পেয়েছেন ২১ হাজার ২১৩ ভোট। সায়রার সপ্তম রাউন্ড শেষে প্রাপ্ত ভোট ১২ হাজার ৬০০। তৃতীয় স্তানে কংগ্রেসের কামরুজ্জামান, তিনি পেয়েছেন ৩ হাজার ২৬৭ টি ভোট। বিজেপির কেয়া ঘোষ পেয়েছেন ১ হাজার ৮৮১ টি ভোট।
পঞ্চম রাউন্ড শেষে আসানসোল লোকসভা উপনির্বাচনে পিছিয়ে বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা , ৪০ হাজার ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহা। দ্বিতীয় স্থানে বিজেপি, তৃতীয় স্থানে সিপিএম।
পঞ্চম রাউন্ড শেষে বালিগঞ্জে তৃণমূলের মোট প্রাপ্ত ভোট ১৬ হাজার ৫৪৮। দ্বিতীয় স্থান ধরে রাখল সিপিএম। সিপিএমের প্রাপ্ত ভোটের নাম্বার ৮ হাজার ৪৯৯ । কংগ্রেস পেয়েছে ১ হাজার ৪১৮। চতুর্থ স্থানে বিজেপি। প্রাপ্ত ভোট ১হাজার ৪১৮।
আসানসোলে প্রথম রাউন্ড শেষে ৬ হাজার ৫০০ ভোটে এগিয়ে তৃণমূল । পাণ্ডবেশ্বর, বারবনি, আসানসোল উত্তর , জামুড়িয়ায় এগিয়ে তৃণমূল। তিনটি বিধানসভায় এগিয়ে বিজেপি।
বালিগঞ্জে ১৩ হাজার ভোটে এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থী বাবুল সুপ্রিয়। বালিগঞ্জে দ্বিতীয় স্থানে সিপিআইএম পার্থী সায়রা শাহ হালিম। তারওপরে রয়েছেন বিজেপি প্রার্থী।
আসানসোলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। আসানসোল উত্তর এবং জামুড়িয়া বিধানসভা কেন্দ্রে এগিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস। আসানসোল দক্ষিণ এবং কুলটিতে এগিয়ে বিজেপি।