Cyclone Yaas LIVE-দুর্যোগ কাটতেই শুরু টিকাকরণ, সরকারের কাছে সাহায্যের আর্জি চাষি-মৎস ব্যবসায়ীদের

হুগলি লোকসভা বিজেপির পক্ষ থেকে এই লকডাউন পিরিয়ডে প্রকৃত দুঃস্থদের জন্য খাবারের শিবির খোলা হলো। উদ্যোক্তা এম পি লকেট চ্যাটার্জি। বেশ কিছুদিন ধরে এই শিবির চলবে। আপাতত ঠিক হয়েছে হুগলি লোকসভার অধীনে যে সাতটি বিধানসভা আছে তার প্রত্যেকটি বিধানসভায় মন্ডল পিছু 100 টি করে খাবারের প্যাকেট যাবে। 

যশ পরবর্তী দুর্যোগে দুইদিন ধরে ভারী বৃষ্টি মালদা জেলা জুড়ে। জল জমছে জেলার বিভিন্ন অংশে। ফুঁসছে নদী গুলি। এই পরিস্থিতি তে সবথেকে খারাপ অবস্থা চাষি এবং মৎস ব্যবসায়ীদের। চাষের জমি ডুবে গেছে জলে। ভারী বর্ষণে ভেসে গেছে পুকুরের মাছ। ফলে মাথায় হাত পড়েছে তাদের।

দ্বিতীয় ঢেউয়ের মাঝে রাজ্য সরকার আরোপিত দ্বিতীয় দফার লকডাউন বিধির মধ্যেই ইন্দো-বাংলা সীমান্তের মুর্শিদাবাদে বসবাসকারীদের জন্য 'খুশির খবর'।
জঙ্গিপুর মহাকুমা সহ সাগরদিঘী, সামশেরগঞ্জ, আহিরণ সহ অন্যান্য এলাকায় বাড়তে থাকা করোনা সংক্রমনের মধ্যে  জেলায় ৫০ হাজারের অধিক কোভিশিল্ড  ভ্যাকসিন বরাদ্দ হল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে।
 

সরকারি বিধি নিষেধকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে মালদার মানিকচকের মথুরাপুরের শনিবারের হাট বসেছিল ।রমরমিয়ে ছোট বড় খুচরা দোকানদাররা তাদের পসার সাজিয়ে বসেছিলেন হাট চত্বরে ।সরকারি নির্দেশ অমান্য করে চলছিল কেনাবেচা। আর সেই হাট বন্ধ করতে লাঠি হাতে নামতে হলো পুলিশকে ।চলল চড় থাপ্পড় ,লাঠিপেটা, কান ধরে উঠবস। 

একের পর এক অসহায় বৃদ্ধ বৃদ্ধা থেকে শুরু প্রতিবন্ধী ও নিঃস্ব মানুষদের পাশে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে চলেছেন রায়গঞ্জের বিজেপি বিধায়ক তথা বিশিষ্ট শিল্পপতি কৃষ্ণ কল্যানী

ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমন উত্তর দিনাজপুর জেলাতেও। ব্ল্যাক ফাঙ্গাস সংক্রমিত ওই ব্যক্তিকে রায়গঞ্জ গভর্মেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রথমে করোনা সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেও পরে তাঁর দেহে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের উপসর্গ দেখা দেয়। তারপরই তাঁকে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে রায়গঞ্জ গভর্মেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এমএসভিপি চিকিৎসক প্রিয়ঙ্কর রায়। 
 

শনিবার সারাদিনই শহরের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। এদিনও বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস  কলকাতা সহ রাজ্য়ে। আবহাওয়া দফতর আগেই জানিয়েছে, নির্ধারিত সময়ের কিছু আগেই বঙ্গে প্রবেশ করতে পারে বর্ষা। তবে ঘূর্ণিঝড়ের সঙ্গে কলকাতার তাপমাত্রা কমলেও ফের আদ্রতা আর পারদ চড়ে হাঁসফাঁস অবস্থা শহরে।
 

 ৩ জুন থেকে খুলছে 'দুয়ারে ত্রাণ' শিবির। আবেদন সংগ্রহ করা যাবে ৩ থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত। ১৯ থেকে ৩১ জুনের মধ্যে ক্ষয়ক্ষতি পর্যালোচনা করে দেখা হবে।  

যশ ঘূর্ণিঝড়ের কারণে মৃতের পরিবারকে ২ লক্ষ এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা অর্থ সাহায্যের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

তমলুক পৌরসভার ১৮ নং ওয়ার্ডের উত্তরচড়া দক্ষিণ চড়ার রূপণারায়ন নদীর চড়ের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখছেন দিলিপ ঘোষ

ইয়াস এবং তার পরবর্তী বৃষ্টি।এই জোড়া ফলায় রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা বানভাসি হয়েছে। মনুষ্যকুলের সাথে বিপদের মুখে পড়েছে পশুপাখি রাও। 

জলের তোড়ে ভেঙে গিয়েছে অস্থায়ী কজওয়ে। ফলে বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো বসবাস করছেন খয়রাশোল ব্লকের কয়েক হাজার মানুষ। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন বীরভূমের সঙ্গে পশ্চিম বর্ধমানের। নদী পারাপার করতে এখন মানুষের ভরসা মহিষের গাড়ি। তাতেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার করা হচ্ছে মানুষ থেকে মোটরবাইক।   

ইয়াসের প্রভাবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার। সেই পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে এবং প্রশাসনিক বৈঠক করতে দীঘা পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

দিঘায় পৌঁছে গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কপ্টার। সেখানে প্রশাসনিক বৈঠক করবেন তিনি।

কলাইকুন্ডায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে ঘূর্ণিঝড় যশ নিয়ে রিপোর্ট জমা দিলেন মমতা। তবে রিভিউ বৈঠকে থাকলেন না তিনি।

ঘূর্ণিঝড় যশের প্রভাবে এখনও জলের নিচে পূর্ব মেদিনীপুরের অনেক গ্রাম

ঘূর্ণিঝড় যশের দাপটে প্রবল বৃষ্টি। ছত্তিশগড়ে ভেঙে গেল সেতু। তবে কোনও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে 

ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শনে জেলা সফরের জন্য হেলিকপ্টারে করে রওনা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। উল্লেখ্য, ঘূর্ণিঝড় যশের জেরে বিধ্বস্ত রাজ্যের উপকূলবর্তী এলাকা। বাধ ভেঙে জল ঢুকে ভেসে গিয়েছে একের পর এক গ্রাম। ঘূর্ণিঝড় ইয়াস কবলিত এলাকা গুলি পরিদর্শনে হাওড়া ডুমুরজলা থেকে হেলিকপ্টারে করে রওনা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।