সংক্ষিপ্ত

লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের জন্য চোপড়ায় একটি সভায় যাচ্ছিলেন তিনি। দুপুর ১টা নাগাদ হেলিকপ্টারে করে রওনা দেন তিনি। শিলিগুড়ি থেকে চোপড়া পৌঁছতে সময় লাগে ২২ মিনিট। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ে পেরিয়ে যাওয়ার পরেও পৌঁছতে না পেরেও চিন্তিত হয়ে পড়েন সকলে।

হঠাৎই পথ হারাল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের হেলিকপ্টার। সেই হেলিকপ্টারে করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শিলিগুড়ি থেকে চোপড়া যাচ্ছিলেন। কিন্তু হঠাৎই বাংলাদেশের সীমান্তের কাছে এসে দিকভ্রষ্ট হয় তাঁর হেলিকপ্টার।

 

এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের জন্য চোপড়ায় একটি সভায় যাচ্ছিলেন তিনি। দুপুর ১টা নাগাদ হেলিকপ্টারে করে রওনা দেন তিনি। শিলিগুড়ি থেকে চোপড়া পৌঁছতে সময় লাগে ২২ মিনিট। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ে পেরিয়ে যাওয়ার পরেও পৌঁছতে না পেরেও চিন্তিত হয়ে পড়েন সকলে।

 

উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া বাংলাদেশ সীমান্তের কাছেই। বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে এসে চোপড়ার দিকে না গিয়ে ভুল করে বিহারে ঢুকে পড়ে হেলিকপ্টার। এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান পায়লটরা। ফলে উদ্বীগ্ন হয়ে পড়েন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে থাকা নিরাপত্তা দফতরের আধিকারিকরা। অবশেষে রঙিন স্মোক গান-এর সাহায্য নিয়ে গন্তব্যস্থলে পৌঁছন মমতা।

 

২২ মিনিটের রাস্তা। কিন্তু দিকভ্রান্ত হওয়ায় গন্তব্যস্থলে পৌঁছতে মমতার সময় লাগে ৫৫ মিনিট। দুপুর ২টোর সময়ে তিনি পৌঁছন। তাই সভায় পৌঁছে মুখ্য়মন্ত্রী বলেন, “আমি দুঃখিত সময়ে আসতে না পারার জন্য। আমার পায়লটরা দিক ভুল করেছিলেন। আমার ২২ মিনিট সময় লাগার কথা ছিল। সেখানে ৫৫ মিনিট লাগল।

 

তৃণমূল নেত্রী জেড প্লাস ক্যাটেগরির নিরপত্তা পান। তাঁর সঙ্গে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কোনও আধিকারিকই এই বিষয়ে কোনও কথা বলতে চাননি।