হাওড়া ময়দানের পরিস্থিতি এখন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে। তাই ব্যারিকেড খোলার কাজ শুরু হল। সেখানে কোনও বিজেপি কর্মী আর বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন না। সুকান্ত মজুমদারকে আটক করার পর পুরো এলাকায় কার্যত নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ।
- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- Nabanna Abhijan: গ্রেফতার সুকান্ত মজুমদার, রবীন্দ্র সরণীতে পুলিশের ভ্যানে আগুন
Nabanna Abhijan: গ্রেফতার সুকান্ত মজুমদার, রবীন্দ্র সরণীতে পুলিশের ভ্যানে আগুন
বিজেপির নবান্ন অভিযান। প্রবল বৃষ্টি আর প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যেই আসতে জমায়েত শুরু করেছেন বিজেপি নেতা কর্মীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সতর্ক রয়েছে পুলিশ প্রশাসন। পুলিশ সূত্রের খবর নিরাপত্তা ব্যবস্থার নজরদারীতে রয়েছেন বিশেষ কমিশনার দময়ন্তী সেন। শহরজুড়ে রয়েছে কড়া নিরাপত্তা। বিজেপির নবান্ন অভিযানের নেতৃত্বে থাকবেন শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, সুকান্ত মজুমদার। সুকান্ত মজুমদার গেরুয়া শিবিরের দায়িত্ব নেওয়ার পর এটাই সবথেকে বড় কর্মসূচি বিজেপির। অন্যদিকে বিজেপির নবান্ন অভিযান ঘিরে এদিন রাস্তায় যানজটের তীব্র আশঙ্কা রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেশ কিছু রাস্তায় যান নিয়ন্ত্রণ করা হবে। তার জন্য কলকাতা পুলিশ বিকল্প রাস্তার পরামর্শ দিয়েছে। হাওড়া ব্রিজ ও দ্বিতীয় হুগলি সেতু এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে কলকাতা পুলিশ। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি জায়গায় বিজেপি কর্মীদের বাধা দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা- তেমন অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে।
- FB
- TW
- Linkdin
শেষমেষ সাঁতরাগাছির বিক্ষোভ তুলে নিলেন বিজেপি কর্মীরা। তাদের তরফে জানানো হয়েছে, শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে কথা হয়েছে। আজকের এই কর্মসূচি বিজেপির ‘নৈতিক জয়’ বলে আখ্যা দিল বিজেপি কর্মীরা।
পুলিশের গাড়িতে আগুন লাগানোর ঘটনায় পুলিশকেই দুষলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি দাবি করেন, বিজেপি নয় বরং পুলিশই এই অগ্নি সংযোগের সঙ্গে জড়িত।
রাহুল সিনহা, লকেট চট্টোপাধ্যায়, শুভেন্দু অধিকারীর মত এবার গ্রেফতার করা হল রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে
বিজেপির নবান্ন অভিযানে সামিল হয়ে মাথা ফাটল বিজেপি নেত্রী মীনাদেবী পুরহিতের। মিছিল থেকেই তাঁকে সোজা নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।
সুকান্ত মজুমদারের অভিযোগ, বোমা মারা হচ্ছে পুলিশের তরফে। বঙ্গবাসী মোড়েই অবস্থান বিক্ষোভে বসেন সুকান্ত মজুমদার। সেখানে বসেই ‘পিসি চোর, সবাই চোর’ স্লোগান দেন সুকান্ত।
২টো ৪০ মিনিটে নবান্ন অভিযান শেষ বলে ঘোষণা করেন দিলীপ ঘোষ। জানিয়েছেন জল কামান ও কাঁদানে গ্যাসের কারণে অনেক বিজেপি কর্মী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। সব মিলিয়ে এদিন সকাল থেকেই উত্তপ্ত ছিল নবান্ন চত্ত্বর। কড়া নিরাপত্তা ছিল পুলিশের।
বিজেপির কাউন্সিলর মীনা দেবী পুরোহিত অভিযোগ করেন তাঁর মাথায় পুলিশ লাঠি দিয়ে মারে। তিনি জখম হয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে নিজের ক্ষোভ উগরে দেন।
হাওড়া ময়দানে লোহার ব্যারিকেডের উপর উঠে পড়েন বিজেপি কর্মীরা। জল কামানের সামনে দাঁড়িয়ে গেরুয়া শিবিরের কর্মী, সমর্থকরা। এদিকে হাওড়া ময়দানের মিছিলের বেশ কয়েকজন জখম হয়েছেন।
হাওড়ার বঙ্গবাসী মোড়ে বিজেপির মিছিলকে আটকানো হয়। এই মিছিলের নেতৃত্বে ছিলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। মিছিল ছত্রভঙ্গ করতে জল কামান ছোঁড়ে পুলিশ। এদিকে যাতে পুলিশকে লক্ষ্য করে কোনও ইট না ছোঁড়া হয়, কর্মীদের প্রতি সেই আবেদন জানান সুকান্ত মজুমদার।
সাঁতরাগাছি থেকে মিছিল নবান্নমুখী হতেই পুলিশের প্রতিরোধ, ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা বিজেপি কর্মী সমর্থকদের, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ জল কামান ছোঁড়ে, এরপর কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়া হয়।
সাঁতরাগাছি থেকে মিছিলের নেতৃত্বে দেওয়ার কথা ছিল শুভেন্দু অধিকারীর, কিন্তু বিরোধী দলনেতাকে পুলিশ আটক করেছে, এমন এক পরিস্থিতিতে সাঁতরাগাছি থেকে মিছিল শুরু করল বিজেপি। সাংসদ সৌমিত্র খানের নেতৃত্বে এই মিছিল এখন এগিয়ে চলেছে নবান্ন-র দিকে। মিছিলে রয়েছেন বিজেপি-র বেশকিছু বিধায়ক ও সাংসদ।
যে কোনও মোর্চার নিয়মই হল প্রথমে একটি ব্যারিকেড তোলা হবে। তারপর দ্বিতীয় ব্যারিকেড ভাঙা হবে সেখানে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হবে। তারপরই শেষ হয়ে যাবে বিক্ষোভ। কিন্তু এখানে পুলিশ যে আচরণ করছে তা শোভনীয় নয়। তিনি বলেন উত্তর কোরিয়ার মতই বাংলার প্রশাসন হয়ে গেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে মানুষ নেই তাই এই আচরণ করছে পুলিশ। তাই যেসব পুলিশ কর্মী এজাতীয় আচরণ করছে তাদেরও দেখে নেওয়া হবে।
সাঁতরাগাছি পৌঁছানোর আগেই দ্বিতীয় হুগলির সেঁতুর কাছে শুভেন্দু অধিকারীকে আটক করল কলকাতা পুলিশ। আটক করা হয়েছে লকেট চট্টোপাধ্য়ায় ও রাহুল সিনহাকেও। প্রিজন ভ্যানে ওঠার আগে শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে পুলিশের বচসা। মহিলা পুলিশ কেন গায়ে হাত দেবে প্রশ্ন তুললেন শুভেন্দু অধিকারী। নবান্ন অভিযানের মূল নেতৃত্বে ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী, লকেট চট্টোপাধ্য়ায় এবং রাহুল সিনহা।
নিরাপত্তার চাদরে মোড়া নবান্ন। রাস্তা বন্ধ করে বসে রয়েছে পুলিশ। বিজেপির নবান্ন অভিযান ঘিরে রীতিমত উত্তপ্ত পরিস্থিতি নবান্নের আশপাশের এলাকায়।
শুভেন্দ অধিকারী ও লকেট চট্টোপাধ্যায়কে সাঁতরাগাছিতে আটকে দিয়েছে রাজ্য পুলিশ। পাল্টা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছে বিজেপি নেতৃত্ব।
তমলুক টোলপ্লাজার সামনে তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান তারক জানাকে মারধর করেন বিজেপি কর্মীরা। জামা ছিঁড়ে দেওয়া হয়।
নবান্ন অভিযানে যেতে গিয়ে পুলিশের বাধা। প্রতিবাদে মেদিনীপুরে পাল্টা অবরোধ বিক্ষোভ বিজেপি কর্মীদের। জেলা জুড়ে দফায় দফায় ধর্না ও অবস্থায় গেরুয়া শিবিরের।
নবান্ন অভিযানে যোগ দিতে গিয়ে দিলীপ ঘোষ রীতিমত হুংকার ছাড়েন। তিনি বলেন, বাধাএলে রাস্তায় বসে তাঁরা ধর্না দেবেন। পাশাপাশি রাজ্য পুলিশ ও প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন রাজ্যে এত পুলিশ এল কোথা থেকে। পাশাপাশি বিজেপিকে বদনাম করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, রাজ্যের একের পর এক দুর্নীতি হয়েছে তখন পুলিশের দেখা নেই। এখন কী বিহার ঝাড়খণ্ড থেকে পুলিশ আনা হচ্ছে? পাশাপাশি তাঁর প্রশ্ন বিজেপির নেতা কর্মীরা কী সন্ত্রাসবাদী, যে তাদের জন্য এই বিশাল আয়োজন।
উত্তপ্ত খড়দাহ। খড়দাহের দোপেরিয়া মোড়ে বাস থেকে নবান্নমুখী বিজেপি কর্মী ও সমর্থকদের নামিয়ে দিল পুলিশ। বাস খালি করে দেওয়া হয়। ঘুরিয়ে দেওয়া হয় পথ।