সংক্ষিপ্ত

  • বিশ্বভারতীর শতবর্ষ অনুষ্ঠান
  • ভার্চুয়ালে উপস্থিত থাকলেন প্রধানমন্ত্রী
  •  ভার্চুয়ালে ভাষণ প্রধানমন্ত্রীর
  • 'বিশ্বভারতী মানেই গুরুদেবের চিন্তন'

বিশ্বভারতীর শতবর্ষ অনুষ্ঠানে। আজ ভার্চুয়ালে অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ''গৌরব দাও, বিশ্বভারতীর শতবর্ষে এটাই দেশবাসীর প্রার্থনা''। ভার্চুয়ালে ভাষণ দিয়ে বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বিশ্বভারতীর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আচার্য রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। আমন্ত্রিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ও।

আরও পড়ুন-তীরের বেগে সংক্রমণ কমছে কলকাতায়, জিনের গঠন বদলানোয় করোনা আক্রান্ত হলে আদৌ ধরা পড়বে কি

বিশ্বভারতীর অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ''বিশ্বভারতী মানেই গুরুদেবের চিন্তন দর্শনের স্বার্থক রূপ। দেশকে শক্তি জুগিয়েছে গুরুদেবের এই প্রতিষ্ঠান। স্বাধীনতা আন্দোলনও বিশ্বভারতীর অবদান রয়েছে। নব ভারতের নির্মাণেও বিশ্বভারতীর অবদান অনস্বীকার্য। তিনি আরও বলেন, প্রকৃতির সঙ্গে মিলে অধ্য়ায়ন ও জীবন চর্চার উদাহরণ হল এই বিশ্বভারতী''। 

আরও পড়ুন-শুভেন্দুর দল বদলের জবাব, বিধায়কহীন নন্দীগ্রামে সভা করবেন তৃণমূল নেত্রী

পাশাপাশি, প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ''ভারতই একমাত্র দেশ, যে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুসরণ করেছে। দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় নতুন চেহারা এনে দিয়েছে বিশ্বভারতী। গুরুদেব আমাদের স্বদেশ সমাজের সংকল্প দিয়েছিলেন। গ্রাম-কৃষি-বানিজ্যকে আত্মনীর্ভর দেখতে চেয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ভারতকে মজবুত আত্মনীর্ভর তৈরি করতে গেলে সবাইকে প্রয়োজন''। বিশ্বভারতীর অনুষ্ঠানে বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।