সংক্ষিপ্ত
মঙ্গলবার সকাল থেকে খড়গপুর শহরে একাধিক কর্মসূচিতে উপস্থিত হয়েছিলেন বিজেপি নেতা তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ। মঙ্গলবার খড়গপুর শহরে দলীয় কর্মীদের নিয়ে একটি পিকনিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। পিকনিক এর পাশাপাশি খোশমেজাজে কর্মীদের সঙ্গে পুকুরে ছিপ ফেলে মাছ ধরলেন।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই রাজ্য বিজেপির (BJP) শীর্ষ নেতাদের মধ্যে গোষ্ঠী কোন্দল নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়। জয়প্রকাশ মজুমদার (Jayprakash Majumder) ও রীতেশ তেওয়ারি (Ritesh Tiwari) ইস্যুতে রাজ্য বিজেপি যখন প্রবল অস্বস্তিতে পড়েছে তখন খড়গপুর শহরে সম্পূর্ণ অন্যমূডে দেখা দেল রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ ঘোষকে (BJP Leader Dilip Ghosh)। এদিন পিকনিক (Pincin)করে, মাছ ধরে (Fishing) দিন কাটালেন রাজ্য বিজেপির শীর্ষ স্থানীয় এই নেতা। সাংবাদিকদের প্রশ্নে দিলীপ ঘোষের দায়সারা মন্তব্য-" দলের দায়িত্বে যারা রয়েছেন তারা বিষয়টা দেখবেন, আমি এর মধ্যে নেই"।
মঙ্গলবার সকাল থেকে খড়গপুর শহরে একাধিক কর্মসূচিতে উপস্থিত হয়েছিলেন বিজেপি নেতা তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ। মঙ্গলবার খড়গপুর শহরে দলীয় কর্মীদের নিয়ে একটি পিকনিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। পিকনিক এর পাশাপাশি খোশমেজাজে কর্মীদের সঙ্গে পুকুরে ছিপ ফেলে মাছ ধরলেন। দলের কর্মীদের অসন্তোষ নিয়ে রাজ্যের যে তোলপাড় করা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তা নিয়ে কোনো রকম উদ্বেগ প্রকাশ্যে আননেনি রাজ্য বিজেপির বর্ষিয়ান নেতা।
দিনভর ঠাসা কর্মসূচিতে মেদিনীপুর শহরে জেলা বিজেপি কার্যালয়ে হাজির হয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ। পৌর নির্বাচন নিয়েও বৈঠক করেন কর্মীদের সঙ্গে। বৈঠকের আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাক্ষাতে তিনি বলেন- যোগ্য স্থান পাননি বলে যারা বিভিন্ন মন্তব্য করছেন সেটা দলের অন্দরে বলাই ভালো, সোশ্যাল মিডিয়ায় বা সংবাদ মাধ্যমের সামনে এজাতীয় মন্তব্য করে কোনও লাভ নেই।। তারপরই তিনি বলেন 'এ বিষয়ে যারা দায়িত্বে রয়েছে তারা দেখবেন। আমি এর মধ্যে নেই।'
একইসঙ্গে রাজ্যপাল ও রাজ্য সংঘাত ইস্যুতে তার মন্তব্য-" কেন্দ্রের অর্থ নিয়ে বিভিন্ন রকম কাজ করবেন। কিন্তু সেক্ষেত্রে দুর্নীতির প্রশ্ন উঠলে তখন তা অস্বীকার করা হবে। এরাই আবার বলবে ফেডারেল স্ট্রাকচার ভেঙে দেওয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, এজাতীয় রাজ্যপাল বিরোধিতা বাম আমলেও দেখা গিয়েছিল। এখনো চলছে। মানুষ এটা মেনে নেবে না বলেও অভিমত প্রকাশ করেছেন তিনি।
কেন্দ্রের আইএএস ও আইপিএস দের নিয়ে নতুন নিয়ম তৈরি করার বিষয়েও তার মন্তব্য-" আইএএস আইপিএস অফিসারদের রাজ্য তো নিজেদের সম্পত্তি মনে করে। মনে রাখতে হবে এই অফিসাররা কেন্দ্রের। তাই কেন্দ্রের পদ্ধতিতেই কাজ করা উচিত। তাই কেন্দ্রের প্রয়োজনে নতুন নিয়ম তৈরি করতে হচ্ছে। রাজ্য সরকারের বিষয়টি বোঝা উচিত।"
Republic Day 2022 Speech: প্রজাতন্ত্র দিবস, আপনার সন্তানের প্রবন্ধ বা বক্তৃতায় এগুলি যেন বাদ না যায়
Punjab Election 2022: ভোট প্রচারে রাহুল গান্ধী হলেন হাল্ক, চন্নি থর সেজে কাত করলেন শত্রুদের
UP Elections 2022: নজরে বিজপির মহিলা নেত্রীরা, দলবদলুরাই রয়েছেন প্রথম সারিতে