সংক্ষিপ্ত

গান্ধীজীর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে হরিজন আন্দোলনের সময় গ্রামে জমিদার বংশে কয়েকজন যুবক এলাকায় কালী মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এই কালীমন্দিরে পরবর্তীতে দুর্গাপূজা শুরু হয়।

বাংলার হারিয়ে যাওয়া লোকশিল্পকে (folk art) তুলে ধরা হবে দুর্গাপুজার মন্ডপে (theme of the puja)। আর এই উদ্দেশ্যেই মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুরের প্রাচীন দুর্গাপূজাগুলির মধ্যে অন্যতম হাটখোলা সার্বজনীন দুর্গাপূজা কমিটি খুঁটি পূজার মাধ্যমে পুজোর প্রস্তুতি (reparation of the puja begins) শুরু করে দিল। হাটখোলা সার্বজনীন পূজা কমিটি তাদের মন্দিরের সামনে এই খুঁটি পূজার আয়োজন করে। পূজা কমিটি সূত্রে খবর এবারের পুজোর বাজেট ৬ লক্ষ টাকা। করোনা পরিস্থিতি ও লকডাউনের জেরে খরচ অনেকটাই কমানো হয়েছে।

পুজো কমিটির আরেক সদস্য বিজয় ভট্টাচার্য্য বলেন এবারে আমাদের পুজোর বাজেট ৬ লক্ষ টাকা। পুজোর থিম শিল্পী সুমিত দাস প্রতিমা শিল্পী হারু পাল। এবারও আমরা মালদা থেকেই প্রতিমা নিয়ে আসবো। ৭৬ বছরে পদার্পণ করা এই পুজো হরিশ্চন্দ্রপুরের একটি ঐতিহ্যবাহী পূজার মধ্যে পড়ে।

রসগোল্লাকে ইংরেজিতে কী বলে জানেন, মজার প্রশ্নে হোঁচট খাচ্ছেন ৯৯ শতাংশ মানুষ

Gold Price Drops- এক ধাক্কায় কমল চার হাজার টাকা, সোনা কেনার দারুণ সুযোগ আজ

মৃত্যুর পরের এক ঘন্টায় দেহের সাথে কী কী হয়, না শুনলে বিশ্বাস করবেন না

গান্ধীজীর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে হরিজন আন্দোলনের সময় গ্রামে জমিদার বংশে কয়েকজন যুবক এলাকায় কালী মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এই কালীমন্দিরে পরবর্তীতে দুর্গাপূজা শুরু হয়। আজও এই দুর্গাপূজা ধুমধাম করে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। হরিশ্চন্দ্রপুর মালদা জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে শুধুমাত্র মাহাত্ম্যের কারণেই প্রচুর ভক্তবৃন্দ ছুটে আসেন।