সংক্ষিপ্ত

 

  • করিমপুরে উপনির্বাচনের প্রচার চলছে জোরকদমে
  • প্রচারপর্বেই তৃণমূল ও বিজেপি-র তরজা তুঙ্গে
  • একে অপরের বিরুদ্ধে কমিশনের দ্বারস্থ দুই পক্ষই
  • উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ ২৫ নভেম্বর

নদিয়ার করিমপুরে উপনির্বাচনের প্রচারে পর্বে একটি ছবিকে ঘিরে রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে। রাজ্যের শাসকদলের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগে কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে বিজেপি। গেরুয়াশিবিরের বিরুদ্ধে আবার কমিশনে মিথ্যা অভিযোগের দায়ের করার পাল্টা নালিশ করেছে তৃণমূল কংগ্রেসও।

গত বিধানসভা ভোটে করিমপুর থেকে যিনি বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন, সেই মহুয়া মৈত্র এখন কৃষ্ণনগরের সাংসদ। আগামী ২৫ নভেম্বর উপনির্বাচন নদিয়ার ওই বিধানসভা কেন্দ্রে। কিন্তু তাতে কী! প্রচার পর্বে তৃণমূল ও বিজেপি রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে। একে অপরের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের নালিশ করেছে দু'পক্ষই। নেপথ্যে একটি ছবি!

ঘটনাটি ঠিক কী? কয়েকদিন আগে করিমপুরে দলের প্রার্থীর সমর্থনে করিমপুরে ভোট প্রচারে গিয়েছিলেন এলাকার প্রাক্তন বিধায়ক ও কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ। বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচারও করেছেন তিনি। সাংসদের প্রচারে একটি ছবি এখন ঘুরছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। ছবিতে মহুয়া মৈত্রের পিছনে কালো জামা ও জিন্স পরে এক ব্যক্তিদের দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। বিজেপির দাবি, তৃণমূল কর্মী বা সমর্থক নন, ওই ব্যক্তি করিমপুরের থানারপাড়া থানার ওসি সুমিত কুমার ঘোষ! আর তাতেই জমে উঠেছে বিতর্ক। প্রশ্ন উঠেছে, খোদ সাংসদ কীভাবে থানার ওসি-কে সঙ্গে ভোট প্রচার করলেন? করিমপুর বিধানসভাকেন্দ্রের উপনির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগে কমিশনে নালিশ করেছে বিজেপি।

বসে নেই তৃণমূল কংগ্রেসও।  তাদের দাবি, কমিশনের দলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছে বিজেপি। এই মর্মে কমিশনে পাল্টা নালিশ করেছে রাজ্যের শাসকদলও।