সংক্ষিপ্ত
- সাপের বিষ পাচারচক্রের পর্দাফাঁস
- বমাল গ্রেফতার দুই পাচারকারী
- পুলিশ ও সিআইডি-এর যৌথ অভিযানে মিলল সাফল্য
- মালদহের ঘটনা
দ্বৈপায়ন লালা, মালদহ: করোনা আতঙ্কের মাঝেই পাচার হয়ে যাচ্ছিল সাপের বিষ। পুলিশ ও সিআইডি-এর যৌথ অভিযানে বমাল ধরা পড়ল দু'জন। ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের বামুনগোলায়।
আরও পড়ুন: বাড়িতে আগুন লাগিয়ে সাতজনকে 'পুড়িয়ে মারা'র চেষ্টা, আতঙ্ক ছড়াল টিটাগড়ে
সাপে ভয় পাননি, এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু ঘটনা হল, বিষাক্ত সাপের ছোবল যেমন প্রাণ কাড়তে পারে, তেমনি আবার ওই বিষ ব্যবহার তৈরি করা যায় প্রাণদায়ী ওষুধ। ফলে সাপের বিষের চাহিদা যথেষ্টই। এদেশে অবশ্য সাপ ধরে বিষ সংগ্রহ করা আইনত নিষিদ্ধ।
আরও পড়ুন: করোনা আতঙ্কে ফতোয়ার মুখে পুলিশকর্মীরা, বিতর্কে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন
আরও পড়ুন: বৃষ্টির ঝাপটা খাওয়ার অপেক্ষায় গোটা শহর, সোমবারের আগে দুর্যোগ থেকে মুক্তি নেই উত্তরবঙ্গের
জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকালে মালদহের বামুনগোলার পাকুয়াহাট এলাকার রাস্তায় তল্লাশি অভিযানে নেমেছিলেন পুলিশ ও সিআইডি-এর আধিকারিকরা। একটি দামি গাড়ি দেখে সন্দেহ হয় তাঁদের। গাড়িটিকে আটকে তল্লাশি চালানো সময়ে উদ্ধার হয় সাপের বিষ। বিষটি একটি কাঁচে জারে প্রায় ছ'শো গ্রাম বিষ রাখা ছিল। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, উদ্ধার হওয়া বিষের বাজারমূল্য ৩০ লক্ষ টাকার মতো। গ্রেফতার করা হয়েছে দু'জনকেই। ধৃতেরা দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুরের বাসিন্দা। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, পাচার করা জন্যই বিষ আনা হচ্ছিল মালদহে। কিন্তু পুলিশের তৎপরতায় শেষরক্ষা হল না।