- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প নিয়ে বিধানসভায় বড় আপডেট চন্দ্রিমার, জানালেন সুবিধেভোগী ও বরাদ্দের হিসেব
স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প নিয়ে বিধানসভায় বড় আপডেট চন্দ্রিমার, জানালেন সুবিধেভোগী ও বরাদ্দের হিসেব
Swasthya Sathi:বিধানসভায় (Assembly) স্বাস্থ্যসাথী (Swasthya Sathi) প্রকল্পের বিষয়টি ওঠে। তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়কের প্রশ্নের উত্তরে রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত স্বাস্থ্যমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য (Chandrima Bhattacharya) এই প্রকল্প সংক্রান্ত আপডেট দেন।

স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প
রাজ্য সরকারের জনপ্রিয় প্রকল্পগুলির মধ্যে একটি হল স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের মানুষ স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সুযোগ সুবিধে পান।
বিধানসভায় স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প
এদিন বিধানসভায় স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের বিষয়টি ওঠে। তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়কের প্রশ্নের উত্তরে রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত স্বাস্থ্যমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য এই প্রকল্প সংক্রান্ত আপডেট দেন।
স্বাস্থ্যসাথী আপডেট
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, রাজ্যের ৮ কোটি ৭২ লক্ষ ৫৭ হাজার ৬০৭ জন স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করেছেন।
গত অর্থেবর্ষে বরাদ্দ
তিনি আরও জানিয়েছেন, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে এই প্রকল্পের জন্য ব্যয় হয়েছে ২৬৯৪ কোটি ৬৪ লক্ষ ৯ হাজার ৬৩১ টাকা।
হাসপাতলে সুবিধে
মন্ত্রী জানিয়েছেন, বর্তমানে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের সুবিধে মেলে ২৯১৪টি হাসপাতালে।
সুবিধে নিয়ে আশ্বাস
মন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, যে কোনও অসুবিধায় স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে লেখা নম্বরে ফোন করলে উপযুক্ত পদক্ষেপ করা হবে।
প্রশ্ন
বিধানসভায় স্বাস্থ্যসাথী সংক্রান্ত বিষয় উত্থাপন করেন আমতার তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক সুকান্ত পাল। স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প সম্পর্কিত তথ্য তিনি জানতে চান।
২০২৫ সালের সুবিধে
মন্ত্রী জানিয়েছেন, ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে ৮ কোটি ৭২ লক্ষ ৫৭ হাজার ৬০৭ জন এই প্রকল্পে তাঁদের নাম নথিভুক্ত করেছেন
বরাদ্দের পরিমণ বৃদ্ধি
চন্দ্রিমার কথায় ০২১-২২ অর্থবর্ষে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে ২২৬৩ কোটি ১ লক্ষ ৬১ হাজার ৯৩৯ টাকা ব্যয় করা হয়েছিল। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ওই পরিমাণ বেড়ে হয় ২৬৩০ কোটি ৫৬ লক্ষ ৮২ হাজার ৬৯৪ টাকা।
অভিযোগ
যদিও স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প নিয়ে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। এই প্রকল্পের সুবিধে সকলেই পান না। কার্ড থাকলেও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় না। সরকারি হাসপাতালেও চিকিৎসা পরিষেবা নিয়ে অভিযোগ রয়েছে।

