সংক্ষিপ্ত
তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা, হামলা, ভাঙচুর-সহ একাধিক ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অস্ত্র আইনেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
কয়েক মাস আগে পর্যন্ত কলকাতা হাইকোর্টের সনামধন্য বিচারপতি ছিলেন। তাঁর রায়ে রীতিমত অস্বস্তি বাড়াতে রাজ্যে সরকারের। রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলের গলার কাঁটা ছিলেন তিনি। বারবার তাঁকে আক্রমণ করেছেন। এখন তিনি প্রাক্তন। বর্তমানে তিনি রাজনীতিবীদ। রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপির প্রার্থী। সেই অভিযোগ গঙ্গোপাধ্য়ায় এবার দ্বারস্থ হলেন কলকাতা হাইকোর্টের। তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া FIR খারিজের আর্জিও জানিয়েছেন। এই মামলার শুনানি সম্ভবত মঙ্গলবার।
তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা, হামলা, ভাঙচুর-সহ একাধিক ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অস্ত্র আইনেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই অভিযোগ দায়ের করেছে গত ৫ মে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিলেন,এসএসসির চারকিহারাদের একাংশ। চাকরিহারাদের অভিযোগের ভিত্তিতে রাজ্য পুলিশ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সহ তমলুকের বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের করেছিল।
দিলীপ ঘোষের গাড়ির সামনে শুয়ে পড়ল তৃণমূল কর্মীরা, মন্তেশ্বরে বুথে ঢুকতে বাধা বিজেপি প্রার্থীকে
কলকাতা হাইকোর্টের আবেদনে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এফআইআর খারিজের আবেদন জানিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করার জন্য নির্বাচনী প্রচারে সমস্যা হচ্ছে। তাই তিনি এফআইআর খারিজের আবেদন করেছেন। আদালত সূত্রের খবর মঙ্গলবার এই মামলার শুনানি হতে পারে। মামলা উঠতে পারে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর এজলাসে।
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় মনোনয়ন দাখিল করতে যাচ্ছিলেন তখন চাকরিহারাদের বিক্ষোভ মঞ্চ থেকে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়কে টার্গেট করা হয়। চাকরি খোকো বলে স্লোগান তোলা হয়। সেই সময় বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে চাকরিহারাদের সংঘর্ষবাধে। তারপরই চাকরিহারাদের পক্ষ থেকে পুলিশে অভিযোগ করা হয়ে। একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করা হয়।