সংক্ষিপ্ত
পঞ্চম দফা ভোটের হাতে এগিয়ে রয়েছে বাংলা। সবথেকে বেশি ভোট পড়েছে আরামবাগে।
বাকি চার দফার থেকে পঞ্চম দফা নির্বাচনে অশান্তি বেড়ে। পঞ্চম দফায় রাজ্যের সাত কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হয়। কেন্দ্রগুলি হল ব্যারাকপুর, বনগাঁ, হুগলি, শ্রীরামপুর, আরামবাগ, হাওড়া ও উলুবেড়িয়া। নির্বাচন কমিশনের হিসেব অনুযায়ী পঞ্চম দফায় বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত রাজ্যের সাত কেন্দ্রে গড়ে ৭০ শতাংশের কাছাকাছি ভোট পড়েছে।
নির্বাচন কমিশনের হিসেব অনুযায়ী আরামবাগে ৭৬.৯০ শতাংশ, উলুবেড়িয়ায় ৭৪.৫০ শতাংশ, বনগাঁয় ৭৫.৭৩ শতাংশ, শ্রীরামপুরে ৭১.১৮ শতাংশ, ব্যারাকপুরে ৬৮.৮৪ শতাংশ, হুগলিতে ৭৪.১৭ শতাংশ ভোট পড়েছে। রাজ্যে সব মিলিয়ে ৭৩ শতাংশ ভোট পড়েছে। ভোটের হারে রাজ্যে সব থেকে বেশি এগিয়ে রয়েছে আরামবাগ কেন্দ্র। পঞ্চম
এদিন পঞ্চম দফায় দেশের ৪৯টি কেন্দ্র সামগ্রিকভাবে ভোটদানের হার ছিল ৫৬. ৬৮ শতাংশ। রাজ্যের হিসেবে সবথেকে বেশি ভোট পড়েছে পশ্চিমবঙ্গে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে লাদাখ। এই কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে ভোট পড়েছে ৬৭.১৫ শতাংশ। ঝাড়খণ্ডে ভোট পড়েছে ৬১.৯০ শতাংশ। সবথেকে কম ভোট পড়েছে মহারাষ্ট্রে। বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত এই রাজ্যে ভোট পড়েছে ৪৮.৬৬ শতাংশ।
নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সাত রয়েছে রয়েছে একাধিক হেভিওয়েট প্রার্থী। তবে এই দফায় বিক্ষিপ্ত অশান্তি রয়েছে রাজ্যের সাত কেন্দ্রে। সবথেকে বেশি অশান্তি হয়েছে ব্যারাকপুরে। এই কেন্দ্রে হেভিওয়ের প্রার্থী অর্জুন সিং-এর লড়াই হয়েছিল তৃণমূলের পার্থ ভৌমিকের বিরুদ্ধে। আরেক নির্বাচন শ্রীরামপুর। সেখানে হেভিওয়েট প্রার্থী তৃণমূলের কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যদিকে এই দফাতে আরও একজন বিদায়ী কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর মন্ত্রী তথা বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের ভাগ্য পরীক্ষা হয়েছে।