ভোটের এই তুমুল উত্তেজনার মধ্যেই পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান জানান, ভারতের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও তিনি নরেন্দ্র মোদীকেই দেখতে চান। পাক প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্য রীতিমতো বিস্ফোরকের মতো কাজ করেছে এই ভোটের বাজারে।
গত সাত বছরে তিন গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ-এর সম্পত্তি। গুজরাতের গান্ধীনগর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় দাখিল করা হলফনামায় অমিত জানিয়েছেন তাঁর ও তাঁর স্ত্রীর মিলিত সম্পত্তির মূল্য ৩৮.৮৪ কোটি টাকা। ২০১২ সালে গুজরাত বিধানসভা নির্বাচনের সময় দাখিল করা হলফনামায় এই সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ১১.৭৯ কোটি টাকা মূল্যের।
নির্বাচনের আগে একটি কথা প্রায়ই শোনা যায় - প্রতিটি ভোটই গুরুত্বপূর্ণ। তা যে কতটা সত্যি একেবারে ঠেকে শিখেছিলেন রাজস্থানের কংগ্রেস নেতা সি পি জোশি। ২০০৮ সালে রাজস্থানের নাথওয়াড়া বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপির কল্যান সিং চৌহানের বিরুদ্ধে মাত্র ১ ভোটে হেরে তাঁর মুখ্যমন্ত্রী হওয়া হয়নি। শুধু এই একটি ক্ষেত্রেই নয়, বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রএই দেখা গিয়েছে একটি-দুটি ভোটও দারুণ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
সারদা কাণ্ডে ফের চমক। এবার যেনতেনপ্রকারেণ রাজীব কুমারকে হাতে পেতে চায় সিবিআই।
‘ক্যাপাসিটি বিল্ডিং’ বা ‘দক্ষতা সৃষ্টি’ নামক একটি বিভাগে বিশ্বের ১৪৩টি প্রকল্পের মধ্যে প্রথম পাঁচে মনোনীত হয়েছিল এই উৎকর্ষ বাংলা পরিকল্পনাটি। এবার জুটল খেতাব। ই-গভারনেন্স বিভাগে চাম্পিয়ন উৎকর্ষ বাংলা।
ভারতে লোকসভা ভোটের হাওয়া বইছে। তাই ফেসবুকের মাধ্যমে এই সময়ে যাতে ফেক নিউজ বা ভুয়ো খবর ছড়িয়ে না পড়ে, সেই দিকে নজর দিচ্ছেন মার্ক জুকেরবার্গ।
দিনের পর দিন বিভিন্ন দাবি যেমন সন্তানদের শিক্ষা, তাঁদের পেশার স্বীকৃতি, পেনশন এগুলি অসম্পূর্ণই থেকে গিয়েছে। সমাজ থেকে তাঁদের ব্রাত্য করে রাখার প্রবণতা এবং প্রতিশ্রুতি পেয়েও বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত থেকে গিয়েছেন তাঁরা।
ভোটের কালি ঘিরে রয়েছে আরও বেশ কয়েকটি অজানা তথ্য। জেনে নিন সেগুলি কী
পাল শিল্পীদের হাতের কাজ, মালাকারদের চালচিত্রকে এবার কুর্নিশ জানাতে চলেছে বিশ্ব। তবে আর দেরি কেন! কাউন্টডাউন শুরু হোক।
রানাঘাটে প্রার্থী দেওয়া নিয়ে প্রথম থেকেই চলছিল জোর নাটক। নাটকের কেন্দ্রে আগাগোড়াই ছিল মতুয়া ভোট দখল। প্রথম তাস ফেলেছিল তৃণমূল। পূর্বাভাস ছাড়াই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেখানে নিহত বিধায়ক সত্যজিৎ বিশ্বাসের স্ত্রী আনকোরা মুখ রূপালী বিশ্বাসকে দাঁড় করান। বিজেপি খুঁজছিল পালটা দেওয়ার মতো যোগ্যতম একটি মুখ। এই মুকুটমণি অধিকারিকে প্রার্থী করা।