সংক্ষিপ্ত
চন্দননগরে সন্দীপ ঘোষের শ্বশুর বাড়ি। শ্বশুরের নাম রামকৃষ্ণ দাস। প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, সন্দীপের শ্বশুরবাড়ির পরিবার চন্দননগরে থাকে না।
আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বাড়ির পর এবার ইডির নজর সন্দীপ ঘোষের শ্বশুরবাড়ি। শুক্রবার সকালে সেখানেও যায় ইডির একটি দল। কিন্তু সন্দীপের বেলেঘাটার বাড়ির মত চন্দননগরে শ্বশুরবাড়ির দরজাও বন্ধ। দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পর ইডির আধিকারিকরা গাড়ি ঘুরিয়ে অন্যত্র চলে যায়।
সূত্রের খবর চন্দননগরে সন্দীপ ঘোষের শ্বশুর বাড়ি। শ্বশুরের নাম রামকৃষ্ণ দাস। প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, সন্দীপের শ্বশুরবাড়ির পরিবার চন্দননগরে থাকে না। জগদ্ধাত্রী পুজোর সময় সেখানে যায়। কয়েকদিন থাকার পরই সেখান থেকে চলে আসে। সূত্রের খবর রামকৃষ্ণ দাসের পরিবার বর্তমানে থাকে কলকাতায়। দোতলা বাড়িতে সর্বত্রই না-থাকার ছাপ স্পষ্ট। বাড়ির দরজা মরচে ধরা। উঠানে জমে রয়েছে শ্যাওলা।
সন্দীপের শ্বশুরবাড়ির সামনে বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর ইডির আধিকারিকরা গাড়ি ঘুরিয়ে চলে যায় বৈদ্যবাটিতে। বৈদ্যবাটিতে কুণাল রায় নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে তল্লাশি চালায়। শুক্রবার খুব সকাল থেকেই কলকাতা-সহ হাওড়া , দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হুগলিতে হানা দেয় ইডির বেশ কয়েকটি দল। সূত্রের খবর আরজি করের আর্থিক কেলেঙ্কারির শিকড় কতদূর পৌঁছেছে তা খতিয়ে দেখতেই ইডির তল্লাশি অভিযান।
শুক্রবার সকাল ৬টা নাগাদ সন্দীপের বাড়িতে হানা দেয় ইডির একটি দল। দরজা বাইরে থেকে তালা বন্ধ থাকায় সন্দীপের বাড়ির বাইরে তারা দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে ছিল। তারপর তদন্তকারীরা একটি গাড়ি নিয়ে চলে যায় সিজিও কমপ্লেক্সে। ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই তারা ফিরে আসে। বাড়ির বাইরে অপেক্ষা করে। সন্দীপের বাড়ির বাইরে মোতায়েন রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। শেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত সন্দীপের বাড়ির ভিতরে ঢুকতে পারেনি ইডির আধিকারিকরা। বর্তমানে সিবিআই হেফাজতে রয়েছে সন্দীপ।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।