সংক্ষিপ্ত
চেস্ট ডিপার্টমেন্টের গোপন তথ্য জেনে গিয়েছিলেন তরুণী! রোমহর্ষক রহস্য দানা বাঁধছে আরজিকর কাণ্ডে
ক্রমাগত রহস্য আরও জটিল হচ্ছে আরজিকর কাণ্ডে। এবার গুরতর অভিযোগ উঠল দুইজন হাউজ স্টাফ ও ইন্টার্নের বিরুদ্ধে। চেস্ট ডিপার্টমেন্ট সম্পর্কে কী এমন কিছু জেনে গিয়েছিল নির্যাতিতা? যার দরুণ এই ভয়ঙ্কর পরিণাম হল তাঁর? উঠে এল এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি।
শুধু তাই নয়, গত ২ মাস ধরে নাকি মৃত চিকিৎসককে সম্ভাব্য সব উপায়ে হয়রান করা হচ্ছিল বলেও জানা গিয়েছে।
কিন্তু কাদের কারণে হয়রানি পোহাতে হচ্ছিল? অভিযোগ একেবারে চুপ ছিলেন সহকর্মীরাও। সহকর্মীদের কী নিজের ভোগান্তির কথা জানিয়েছিল আরজিকরের তরুণী চিকিৎসক? হাসপাতালের বিরুদ্ধে উঠে এসেছে আরও গুরতর অভিযোগ।
ইতিমধ্যেই আরজিকর ঘটনার তদন্তের ভার দেওয়া হয়েছে সিবিআইকে। অন্যদিকে ৭ দিনের মধ্যে দোষীদের ধরার ডেডলাইন দিয়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। কিন্তু সেই ডেডলাইনের পরোয়া না করেই সিবিআইকে তদন্ত ভার দিয়ে দেয় আদালত।
অন্যদিকে তরুণী খুনের দোষীদের শাস্তির দাবিতে তোলপাড় রাজ্য তখা দেশ। আগু জ্বলছে সমাসমাধ্যমের পাতায়।
এরপর বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পাল একটা চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন । তিনি দাবি করেন আরজি কর মেডিকেল কলেজের তরুনী চিকিৎসককে গনধর্ষণ হত্যায় যুক্ত খোদ তৃণমূল কংগ্রেসের এক সাংসদের ভাগনা। সোমবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানান, "আশ্চর্যজনক যে কী করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এতটা নিশ্চিত হতে পারে যে তার পুলিশ রবিবারের মধ্যে এই মামলাটি সমাধান করতে পারবে? তিনি কি জ্যোতিষশাস্ত্রীয় শক্তির উপর নির্ভর করছেন, নাকি অন্য কিছু আছে? ধর্ষণ এবং নৃশংস হত্যার যে জঘন্য অপরাধ ঘটেছে,তা সমাধানের জন্য কি মুখ্যমন্ত্রী কি আদেও ভাবছে ? নাকি আসলে তিনি কাউকে আড়াল চেষ্টা করছেন?"