সংক্ষিপ্ত

রাজ্যের একাধিক জায়গায় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের খবর পাওয়া যাচ্ছিল। ক্ষুব্ধ হচ্ছিলেন মানুষ। সেই কারণে একের পর এক বৈঠক করেন রাজ্যের বিদ্যুতমন্ত্রী। সোমবার সিইএসসি ও রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন নিগমের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিদ্যুৎমন্ত্রী।

এসি-কুলার ছাড়া থাকা যাচ্ছে না। ফ্যানের হাওয়াতেও যেন আগুনের হলকা। এই প্রবল তাপপ্রবাহে নাভিশ্বাস সাধারণ মানুষের। হু হু করে বাড়ছে বিদ্যুতের ব্যবহার। আর তাতেই ঘটছে বিপত্তি। বিদ্যুতের চাহিদা বাড়তেই রাজ্যের একাধিক প্রান্তে দেখা যাচ্ছে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সমস্যা। এই অবস্থায় রাজ্যের দুই বিদ্যুৎ সংস্থার আধিকারিকদের বিশেষ নির্দেশ দিলেন রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।

রাজ্যের একাধিক জায়গায় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের খবর পাওয়া যাচ্ছিল। ক্ষুব্ধ হচ্ছিলেন মানুষ। সেই কারণে একের পর এক বৈঠক করেন রাজ্যের বিদ্যুতমন্ত্রী। সোমবার সিইএসসি ও রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন নিগমের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিদ্যুৎমন্ত্রী। সেই বৈঠকে হাজির ছিলেন বিদ্যুৎ দফতরের সচিব শান্তনু বসু। বৈশাখের এই দাবদাহ গরমে কীভাবে বিনা বাধায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করা হয় এই বৈঠকে। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সমস্যা রুখতে ইতিমধ্যেই তৎপর হয়েছে সিইএসসি। সংস্থার এক আধিকারিক জানান, এই সমস্যার সমাধান করতে সুপারভাইজারি কন্ট্রোল অ্যান্ড ডেটা অ্যাকুইজিশন সিস্টেমের ব্যবহার করা হচ্ছে।

পশ্চিমবঙ্গ বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থা আবার জানায়, বর্তমানে তাদের কাছে ৪৫০টি জেনারেটর রয়েছে। সিইএসসির মতো এই সংস্থাকেও দরকার পড়লে জেনারেটরের মাধ্যমে বিদ্যুৎ দেওয়ার কথা বলেন বিদ্যুৎমন্ত্রী। তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজ্যবাসীকে যাতে গরমে হাঁসফাঁস না করতে হয়, সেই কারণে এই নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

বিদ্যুৎমন্ত্রী, বিদ্যুৎ দফতরের সচিবের উপস্থিতিতে এই বৈঠকে সিইএসসির তরফ থেকে জানানো হয়, তাদের কাছে ১০০টি জেনারেটর আছে। সেকথা শুনে মন্ত্রী বলেন, যদি কোথাও কোনও যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা দেয়, তাহলে সেখানে জেনারেটরের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পরিষেবা দিতে হবে। সেই সঙ্গেই সিইএসসিকে মোবাইল ভ্যানের সংখ্যা এবং লোকবল বাড়ানোর কথাও বলেন অরূপ।

চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।