সংক্ষিপ্ত
যাদবপুরের সাংসদ সায়নী ঘোষ বর্তমানে রয়েছেন দিল্লিতে। লোকসভার অধিবেশন চলছে। এদিন কিছুটা অবাক করার মতই সায়নী প্রথম পা রাখলেন দিল্লি মেট্রোতে।
সাংসদ নয়, একদম সাধারণ মানুষের মতই মেট্রো করে সংসদে পৌঁছালেন তৃণমূল কংগ্রেসের সায়নী ঘোষ। এদিন গাড়ি ছেড়ে দিল্লি মেট্রোতে চড়েই সংসদে গেলেন সায়নী। সায়নীর সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যাদবপুরের সাংসদ সায়নী ঘোষের সংসদে ঘুমের ছবি ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল। এবার ভাইরাল সায়নীর মেট্রো চড়ার ছবি।
যাদবপুরের সাংসদ সায়নী ঘোষ বর্তমানে রয়েছেন দিল্লিতে। লোকসভার অধিবেশন চলছে। এদিন কিছুটা অবাক করার মতই সায়নী প্রথম পা রাখলেন দিল্লি মেট্রোতে। সাধারণত সাংসদদের জন্য নির্দিষ্ট গাড়ির ব্যবস্থা থাকে। কিন্তু সায়নী এদিন আর গাড়ি চড়েননি। মেট্রো চ়়ড়েন । নীল শাড়ি, সানগ্লাস রীতিমত নর্মাল লুকেই সংসদে গেলেন সায়নী। হাতে ছিল স্টাইলিস ব্যাগ। চূড়ো করে চুল বাঁধা। কালো টিপ- সাধারণ সাজেই তিনি পৌঁছে গেলেন সংসদে। প্রায় ৪০ মিনিটের সফর শেষে তিনি নামেন সেন্ট্রাল সেক্রেটারিয়েট স্টেশনে।
গতকালই সায়নীর একটি ছবি ভাইরাল হয়েছিল। দুপুরে সংসদ অধিবেশন চলছিল। যাদবপুর, কৃষ্ণনগর আর মেদিনীপুরের তিন মহিলা সাংসদ পাশাপাশি বসেছিলেন। জুন মালিয়ার একদিকে ছিলেন মহুয়া মৈত্র অন্যদিকে সায়নী ঘোষ। মহুয়া মৈত্র নতুন সংসদে পুরনো হলেও নতুন কিন্তু জুন আর সায়নী। জুন আর সায়নী টলিউডের পরিচিত মুখ। কিন্তু এদিন তাঁদের তিন জনকেই ঘুমে ঢলে পড়তে দেখা যায়। যে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে , সেখানে মহুয়া মৈত্রকে রীতিমত ঘুমে কাদা অবস্থায় দেখা যায়। আর সায়নী মাথা নিচু করে রয়েছে। মনে হচ্ছে তিনিও ঘুমে ঢুলে পড়েছেন। আর মাঝাখানে বসে রয়েছে জুন। তাঁর চোখও ঘুমে ঢুলুঢুলু হয়েছে। তিন তৃণমূল সাংসদের ছবি বর্তমানে হাসির খোরাক হয়েছে বিরোধীদের কাছে। পাশাপাশি নেটিজেনরাও ছবিটি নিয়ে মজা করেছেন। এক নেটিজেন বলেছেন, টিফিনের পর যখন ক্লাসে টিচার লেকচার দেন তখন আমাদের এই অবস্থা হয়। একজন তো বলে দিয়েছেন, 'দুই পাশে কৃষ্ণনগর ও যাদবপুর ঘুমিয়ে, মাঝে জেগে মেদিনীপুর।'