জলযন্ত্রণায় জেরবার আরামবাগ পুরসভা এলাকার বাসিন্দা। পুকুর ও রাস্তা একই হয়ে গিয়েছে। যাতায়াতে প্রবল সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের।

জলযন্ত্রণায় জেরবার আরামবাগ পুরসভা এলাকার বাসিন্দা। পুকুর ও রাস্তা একই হয়ে গিয়েছে। যাতায়াতে প্রবল সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। যানিয়ে ক্ষুব্ধ স্থানীয় বাসিন্দারা। হুগলি জেলার আরামবাগের দু নম্বর ওয়ার্ডে বাসুদেবপুরে দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার নেয় কোনো সংস্কার। খানাখন্দে ভরা রাস্তার বেহাল দশা, "ডোবার চেহারা" রূপ নিয়েছে । বাসুদেবপুরে এই বেনাপাড়ার রাস্তা ধরেই অতি দ্রুত কম সময়ে যাওয়া যায় আরামবাগ ষ্টেশনে। কিন্তু এই রাস্তা জলমগ্ন হয়ে যাওয়ায় সমস্যায় জেরবার স্থানীয়রা।

হাজার হাজারও মানুষের এই রাস্তায় একমাত্র নির্ভরযোগ্য হয়ে উঠে । কার্যত এই রাস্তা দিয়েই সমস্ত রকমের যানবাহনের যাতায়াত। নিত্য দিনের পথ চলতি মানুষরা যায় বিভিন্ন কাজে । জীবনে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। বারংবার এই রাস্তায় পাল্টি খেয়ে যায় টোটো কিন্তু প্রশাসনের নেয় কোনও ভুরুক্ষেপ । নিত্যদিন দুর্ঘটনা লেগেই থাকে এই বাসদেবপুরে রাস্তাতে ,তাও হুঁশ ফেরেনি পৌরসভার। স্থানীয় প্রশাসন এই ব্যাপারে পুরো উদাসীন।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন রাস্তার কোথায় কাজ হচ্ছে? দেখতেই পাচ্ছি না । এইতো রাস্তার বেহাল অবস্থা এভাবেই নিত্যদিন কর্মসূত্রে যেতে হচ্ছে। জীবন কে ঝুঁকি নিয়েই । পৌরসভার দেখা উচিত, যাতে সমস্ত রাস্তা দ্রুত সংস্কার করা যায় নজর দিতে হবে । আরামবাগ পৌরসভার যিনি চেয়ারম্যান আছেন তিনি আরামবাগের অভিভাবক, তিনি কোথায় কাজ করছে ? প্রত্যেকটা ওয়ার্ডে খানাখন্দে ভরা রাস্তা । রাস্তার কোথায় উন্নয়ন এখনো পর্যন্ত মিলেনি আমার চোখে । তেমনই জানাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

আরও এক স্থানীয় বাসিন্দা জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আসছেন আগামিকাল । তার জন্যই আগে থেকে তড়িঘড়ি , প্রশাসন তৎপর নিয়ে মেন রাজ্য সড়কের রাস্তা গুলো তালি দেওয়ার কাজ শুরু করেছে , কিন্তু তাঁর শাখা রাস্তাগুলোর সংস্কার হয়নি দীর্ঘদিন ধরে । এ রাস্তা গুলিকেও দেখা উচিত যাতে দ্রুত সংস্কার করা যায়....