সংক্ষিপ্ত

রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের উপস্থিতিতে রাজভবনে নৈশভোজের মিলনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর হাতে এই প্রতীকী চাবি তুলে দেন রাষ্ট্রপতি।

২ দিনের সফরে পশ্চিমবঙ্গে ঘুরে গেছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। ২৮ মার্চ, তাঁর সফরের শেষ দিনে কলকাতার রাজভবনে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস এবং দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। সেই সময়েই ‘রাজ’ থেকে ‘জন রাজ’ ভবনে পরিণত হল বাংলার রাজ্যপালের বাসভবন।

ঔপনিবেশিক মানসিকতা দূর করতে রাজভবনে সমস্ত সাধারণ মানুষকে প্রবেশের অধিকার দিতে চান ভারতের রাষ্ট্রপতি এবং বাংলার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সেই উপলক্ষ্যেই বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে মঙ্গলবার তুলে দেওয়া হল একটি প্রতীকী চাবি। এই চাবিটি প্রথমে রাষ্ট্রপতির হাতে সমর্পণ করেছিলেন রাজ্যপাল স্বয়ং। তারপর রাষ্ট্রপতির হাত থেকে সেটি হস্তান্তরিত হয় মুখ্যমন্ত্রীর হাতে।

খুব শীঘ্রই রাজভবনের ভেতরটি ঘুরে দেখা চালু হয়ে যাবে সাধারণ মানুষের জন্য। যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘হেরিটেজ ওয়াক’। মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গের রাজভবনের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এ কথা জানানো হয়। বলা হয়েছে, এখন থেকে সাধারণ মানুষের জন্য রাজভবনের দরজা খোলা। স্বাধীনতা সংগ্রামীদের শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি ঔপনিবেশিক মানসিকতা ভাঙতেই এই সিদ্ধান্ত। এর আগে রাষ্ট্রপতি নিজের উদ্যোগে সেকেন্দরাবাদে ‘রাষ্ট্রপতি নিলয়’ সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দিয়েছেন। একই রকম ভাবে বাংলার রাজভবনও জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হল।

আরও পড়ুন-
বেলা বারোটাতেই ধর্নামঞ্চে হাজির মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নেতানেত্রীর সাথে সঙ্গী রইলেন অরূপ-ফিরহাদ 
ডিএ আন্দোলনকারীদের ধর্নামঞ্চের পাশেই অভিষেকের সভা, তারপরেই ৩ দিনের দিল্লি সফরে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক
 বয়ফ্রেন্ডের গলা জড়িয়ে গভীর বক্ষবিভাজনে আগুন ঝরাচ্ছেন কাজল-কন্যা নায়শা