সংক্ষিপ্ত
ভবতারিণী মন্দির এবং রাধামাধব মন্দির ঘুরে দেখে তিনি বলেন, “বাংলা আমার সেকেন্ড হোম। এখানকার মানুষদের আমি ভালোবাসি।”
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল পদে আসীন হওয়ার পর প্রথমবার দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে পা রাখলেন সিভি আনন্দ বোস। তবে, একা নন। সাথে ছিলেন স্ত্রী লক্ষ্মীও। মন্দির পরিদর্শনের পাশাপাশি সকাল সকাল পুজোও দিলেন নবাগত রাজ্য়পাল। রবিবার সকালে সাড়ে আটটা নাগাদ সস্ত্রীক দক্ষিণেশ্বরে পৌঁছন তিনি। তাঁর নিরাপত্তার জন্য কঠোর প্রতিরক্ষায় মুড়ে ফেলা হয় মন্দির চত্বর। মোতায়েন করা হয় স্পেশ্যাল ফোর্সও।
পুজো অর্পণ করে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন আনন্দ বোস। তিনি জানান, বাংলার অন্যতম তীর্থক্ষেত্র এই দক্ষিণেশ্বর। ঠাকুর রামকৃষ্ণের স্মৃতি জড়িয়ে এই মন্দির। সেজন্যই তিনি পুজো দিতে এসেছিলেন। এদিনও বাংলার সংস্কৃতির প্রশংসা করেন রাজ্যপাল, যদিও দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে তাঁর বৈঠক প্রসঙ্গে করা প্রশ্নটি এড়িয়ে যান। বাংলার রাজনীতির প্রসঙ্গেও মন্তব্য করেননি তিনি।
রবিবার দক্ষিণেশ্বরের দ্বাদশ শিবমন্দির ঘুরে দেখেন বাংলার রাজ্যপাল। ভবতারিণী মন্দির এবং পাশের রাধামাধব মন্দির ঘুরে দেখেন। তিনি বলেন, “বাংলা আমার সেকেন্ড হোম। এখানকার মানুষদের আমি ভালোবাসি।”
কর্মসূত্রে কলকাতায় থাকার সময়েও তিনি এই মন্দির দর্শনে এসেছিলেন। আজ মন্দির চত্বর ঘুরে দেখে তিনি খুশি হয়েছেন বলে জানিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। তাঁর দক্ষিণেশ্বর সফরের তত্ত্বাবধানে ছিলেন মন্দিরের অছি পরিষদের সদস্য কুশল চৌধুরী। রবিবার বিকেলেই মাদার হাউস যাওয়ার কথা রয়েছে তাঁর। সেখানে গিয়ে তিনি মাদার টেরিজার সমাধিস্থলে যাবেন এবং পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করবেন।
আরও পড়ুন-
পশ্চিমবঙ্গের স্কুলগুলিতে মিড ডে মিল কতটা স্বাস্থ্যকর? খতিয়ে দেখতে রবিবারই আসছে কেন্দ্রীয় দল
রাজনৈতিক গুঞ্জনের মধ্যেই দেব-মিঠুনকে একযোগে বিঁধলেন হিরণ, পালটা সরব অভিষেক
জোরালো ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান, শতাধিক মানুষ আহত, প্রাণ হারিয়েছেন ৭ জন