সদ্য শেষ হয়েছে লোকসভা নির্বাচন। ভারতের নির্বাচন নিয়ে পাকিস্তানেও যথেষ্ট আগ্রহ ছিল। পাকিস্তানের নাগরিকদের একাংশ ভারতের বিরুদ্ধে প্রচার করলেও, অনেকেই ভারতের প্রশংসা করছেন।
এবারের লোকসভা নির্বাচনে সারা দেশেই বিজেপি-র আসন কমে গিয়েছে। ফলে এবার এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি বিজেপি। সরকার গড়ার জন্য অন্য দলগুলির উপর নির্ভর করতে হচ্ছে।
এই নির্বাচনে বিজেপির সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে উত্তরপ্রদেশ, বাংলা, রাজস্থান ও হরিয়ানায়।
এবারের লোকসভা নির্বাচন মুর্শিদাবাদ থেকে মুছে গেল কংগ্রেস। ৩টি আসনেই জয় তৃণমূল কংগ্রেসের। দলের এই ব্যর্থতায় হতাশ প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট সহজ সংখ্যাগরিষ্ঠতা দেখছে। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ উভয়েই তেলেগু দেশম পার্টির প্রধান চন্দ্রবাবু নাইডুকে ফোন করেছেন।
কংগ্রেস প্রধানমন্ত্রী মোদির পিছিয়ে পড়াকে ট্রেলার বলে বর্ণনা করেছে। পার্টির সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ নির্বাচন কমিশনের তথ্য শেয়ার করতে গিয়ে লিখেছেন, "এটাকে বলে ট্রেলার।"
এবারের লোকসভা নির্বাচনে ৭ দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছে। শনিবার সপ্তম দফার ভোটগ্রহণ হল। মঙ্গলবার ফলপ্রকাশ হবে। তবে তার আগেই দেশজুড়ে শুরু হয়ে গিয়েছে জল্পনা।
সঠিকভাবে ভোট না হওয়ায় ইভিএম মেশিন ও ভিপিপ্যাড তুলে জলে ফেলে দিল গ্রামবাসীরা। এই ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগণার জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রের কুলতলির মেরিনগঞ্জ এলাকায়।
৭৮৮ টি কুইক রেসপন্স টিম (QRT) আসনগুলিতে মোতায়েন করা হয়েছে। কর্মকর্তাদের মতে, এই বিশেষ দলগুলি ১০ মিনিটের মধ্যে অশান্তিপূ্ণ এলাকায় পৌঁছানোর চেষ্টা করবে।
এবারের লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যজুড়ে প্রচার করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়রা। তাঁরা বেশিরভাগ জায়গাতেই হেলিকপ্টারে চড়ে গিয়েছেন।